০৯:৩৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

আ.লীগ এককভাবে দেশ শাসন করতে চায় : ফখরুল

নিজস্ব সংবাদ দাতা
  • আপডেট সময় ০৭:১৯:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ এপ্রিল ২০২৩
  • / ৬২ বার পড়া হয়েছে

বিএনপি মৎহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আওয়ামী লীগের লক্ষ্য হচ্ছে, তারা এককভাবে দেশ শাসন করতে চায়। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে এক দলীয় শাসনব্যবস্থা চলমান আছে। যেমন চীন, নর্থ কোরিয়া ও ভিয়েতনামে। এখানেও আওয়ামী লীগ এক দলীয় ও এক দলের শাসন চালু করতে চায়। তারা একদলীয় বাকশাল করতে চায়।

রোববার (৯ এপ্রিল) দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। মির্জা ফখরুল বলেন, সরকার ক্ষমতা টিকে থাকার জন্য অনেকগুলো আইন তৈরি করেছে। মৌলিক জায়গাগুলোতে তারা সংবিধানকে পরিবর্তন করে সবচেয়ে বড় ক্ষতি করেছে। ১৯৭২ সালের আমাদের যে সংবিধান তৈরি হয়েছিল সেটি ছিল সবচেয়ে গণতান্ত্রিক।

পরবর্তী সময়ে সংবিধানে বিভিন্ন পরিবর্তন এসেছে। ১৯৯০ সালে খালেদা জিয়ার নেতৃত্ব বিএনপি যখন ক্ষমতায় আসে, তখন সংসদীয় গণতন্ত্র ফিরে আসে। তিনি বলেন, বর্তমান সরকারের কাছে নারী-পুরুষ, হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিস্টান কেউ নিরাপদ নয়।আওয়ামী লীগের লোকজন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্য আন্দোলন করেছিল। সেই আন্দোলনে তারা ১৭৩ দিন হরতাল করেছিল।

আন্দোলনে তারা অসংখ্য মানুষকে হত্যা করেছিল। এর মধ্যে শেরাটন হোটেলের সামনে বাসে গান পাউডার ছিটিয়ে ১১ জনকে হত্যা করেছে। তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেতা শেখ হাসিনা বলেছিলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার হলো জনগণের দাবি। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া তারা নির্বাচনে অংশ নেবেন না।

ট্যাগস

নিউজটি শেয়ার করুন

আ.লীগ এককভাবে দেশ শাসন করতে চায় : ফখরুল

আপডেট সময় ০৭:১৯:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ এপ্রিল ২০২৩

বিএনপি মৎহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আওয়ামী লীগের লক্ষ্য হচ্ছে, তারা এককভাবে দেশ শাসন করতে চায়। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে এক দলীয় শাসনব্যবস্থা চলমান আছে। যেমন চীন, নর্থ কোরিয়া ও ভিয়েতনামে। এখানেও আওয়ামী লীগ এক দলীয় ও এক দলের শাসন চালু করতে চায়। তারা একদলীয় বাকশাল করতে চায়।

রোববার (৯ এপ্রিল) দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। মির্জা ফখরুল বলেন, সরকার ক্ষমতা টিকে থাকার জন্য অনেকগুলো আইন তৈরি করেছে। মৌলিক জায়গাগুলোতে তারা সংবিধানকে পরিবর্তন করে সবচেয়ে বড় ক্ষতি করেছে। ১৯৭২ সালের আমাদের যে সংবিধান তৈরি হয়েছিল সেটি ছিল সবচেয়ে গণতান্ত্রিক।

পরবর্তী সময়ে সংবিধানে বিভিন্ন পরিবর্তন এসেছে। ১৯৯০ সালে খালেদা জিয়ার নেতৃত্ব বিএনপি যখন ক্ষমতায় আসে, তখন সংসদীয় গণতন্ত্র ফিরে আসে। তিনি বলেন, বর্তমান সরকারের কাছে নারী-পুরুষ, হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিস্টান কেউ নিরাপদ নয়।আওয়ামী লীগের লোকজন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্য আন্দোলন করেছিল। সেই আন্দোলনে তারা ১৭৩ দিন হরতাল করেছিল।

আন্দোলনে তারা অসংখ্য মানুষকে হত্যা করেছিল। এর মধ্যে শেরাটন হোটেলের সামনে বাসে গান পাউডার ছিটিয়ে ১১ জনকে হত্যা করেছে। তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেতা শেখ হাসিনা বলেছিলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার হলো জনগণের দাবি। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া তারা নির্বাচনে অংশ নেবেন না।