০৬:০৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪

কলকাতায় বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পেলেন ঢাকার ৩১ যাত্রী

নিজস্ব সংবাদ দাতা
  • আপডেট সময় ০৬:৪৫:২১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ মে ২০২৩
  • / ১১০ বার পড়া হয়েছে

বড় ধরনের দুর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষা পেলেন কলকাতা থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা শ্যামলী পরিবহনের একটি বাসের ৩১ জন যাত্রী। বাসটিতে ২৬ জন বাংলাদেশি এবং ৬ জন ভারতীয় নাগরিক ছিলেন।

সোমবার (১৫ মে) সকালে কলকাতার করুণাময়ী আন্তর্জাতিক বাস টার্মিনাল থেকে ছেড়ে আসার পরেই এ দুর্ঘটনা ঘটে। এসময় বাসটিতে আগুন ধরে যায়। বাসচালকের দূরদর্শিতায় রক্ষা পায় ৩১ যাত্রী। জানা গেছে, কলকাতা থেকে সৌহার্দ্য পরিবহনের আন্তর্জাতিক রুটের বাসটি সকালে পৌনে ৭টায় করুণাময়ী আন্তর্জাতিক বাস টার্মিনাল থেকে ঢাকার কমলাপুরের উদ্দেশ্যে রওনা হয়।

এর কিছুক্ষণ পর বাসটির পেছনে থাকা ইঞ্জিনে আগুন ধরলে তা ‘লুকিং মিররে’ চালক দেখতে পান। এরপরই গাড়ি থামিয়ে আগুন নেভানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়। বাসের নিজস্ব অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র ব্যবহারের পাশাপাশি ও প্রকৌশলীরা গিয়ে দ্রুত আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। আধা ঘণ্টায় আগুন নেভাতে সক্ষম হয় তারা।

শ্যামলী পরিবহন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আগুনের ধোয়া যদি টের না পাওয়া যেত, তবে বড় ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হতেন যাত্রীরা। ঘটনার পর নতুন আরেকটি বাসে যাত্রীদের ঢাকায় নিয়ে আসা হচ্ছে। বর্তমানে নিরাপদে বাংলাদেশ- ভারত সীমান্ত অতিক্রম করেছে বলে জানান তারা।

ট্যাগস

নিউজটি শেয়ার করুন

কলকাতায় বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পেলেন ঢাকার ৩১ যাত্রী

আপডেট সময় ০৬:৪৫:২১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ মে ২০২৩

বড় ধরনের দুর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষা পেলেন কলকাতা থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা শ্যামলী পরিবহনের একটি বাসের ৩১ জন যাত্রী। বাসটিতে ২৬ জন বাংলাদেশি এবং ৬ জন ভারতীয় নাগরিক ছিলেন।

সোমবার (১৫ মে) সকালে কলকাতার করুণাময়ী আন্তর্জাতিক বাস টার্মিনাল থেকে ছেড়ে আসার পরেই এ দুর্ঘটনা ঘটে। এসময় বাসটিতে আগুন ধরে যায়। বাসচালকের দূরদর্শিতায় রক্ষা পায় ৩১ যাত্রী। জানা গেছে, কলকাতা থেকে সৌহার্দ্য পরিবহনের আন্তর্জাতিক রুটের বাসটি সকালে পৌনে ৭টায় করুণাময়ী আন্তর্জাতিক বাস টার্মিনাল থেকে ঢাকার কমলাপুরের উদ্দেশ্যে রওনা হয়।

এর কিছুক্ষণ পর বাসটির পেছনে থাকা ইঞ্জিনে আগুন ধরলে তা ‘লুকিং মিররে’ চালক দেখতে পান। এরপরই গাড়ি থামিয়ে আগুন নেভানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়। বাসের নিজস্ব অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র ব্যবহারের পাশাপাশি ও প্রকৌশলীরা গিয়ে দ্রুত আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। আধা ঘণ্টায় আগুন নেভাতে সক্ষম হয় তারা।

শ্যামলী পরিবহন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আগুনের ধোয়া যদি টের না পাওয়া যেত, তবে বড় ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হতেন যাত্রীরা। ঘটনার পর নতুন আরেকটি বাসে যাত্রীদের ঢাকায় নিয়ে আসা হচ্ছে। বর্তমানে নিরাপদে বাংলাদেশ- ভারত সীমান্ত অতিক্রম করেছে বলে জানান তারা।