১০:৩১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

গলায় ওড়না প্যাঁচানো অবস্থায় পুত্রবধূকে দেখতে পান শ্বশুর

নিজস্ব সংবাদ দাতা
  • আপডেট সময় ১০:২৯:৪১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৫ মার্চ ২০২৩
  • / ৮১ বার পড়া হয়েছে

কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার জালিয়াপালং ইউনিয়নে এক গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

মঙ্গলবার (১৪ মার্চ) রাতে উখিয়া থানার ইনচার্জ শেখ মোহাম্মদ আলী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে একই দিন দুপুরে জালিয়াপালং ইউনিয়নের বড় ইনানী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তি ওই গ্রামের ফেরদৌসের স্ত্রী নাজমুন্নেছা (২০)।

স্থানীয়রা জানান, মঙ্গলবার দুপুরে ফেরদৌসের বাবা তার ছেলের বাড়ির পূর্ব পাশের একটি সেমিপাকা ঘরে কাঠের বিমের সঙ্গে গলায় ওড়না প্যাঁচানো অবস্থায় পুত্রবধূকে দেখতে পান। পরে উখিয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত বলে ঘোষণা করেন।

উখিয়া থানার ইনচার্জ শেখ মোহাম্মদ আলী জানান, মঙ্গলবার দুপুরে খবর পেয়ে হাসপাতাল থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এটা হত্যাকাণ্ড না আত্মহত্যা এখনও বলা যাচ্ছে না। তিনি আরও জানান, মরদেহের সুরতহাল শেষে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। মৃত্যুর সঠিক কারণ ময়নাতদন্ত রিপোর্ট পেলে জানা যাবে।

ট্যাগস

নিউজটি শেয়ার করুন

গলায় ওড়না প্যাঁচানো অবস্থায় পুত্রবধূকে দেখতে পান শ্বশুর

আপডেট সময় ১০:২৯:৪১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৫ মার্চ ২০২৩

কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার জালিয়াপালং ইউনিয়নে এক গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

মঙ্গলবার (১৪ মার্চ) রাতে উখিয়া থানার ইনচার্জ শেখ মোহাম্মদ আলী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে একই দিন দুপুরে জালিয়াপালং ইউনিয়নের বড় ইনানী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তি ওই গ্রামের ফেরদৌসের স্ত্রী নাজমুন্নেছা (২০)।

স্থানীয়রা জানান, মঙ্গলবার দুপুরে ফেরদৌসের বাবা তার ছেলের বাড়ির পূর্ব পাশের একটি সেমিপাকা ঘরে কাঠের বিমের সঙ্গে গলায় ওড়না প্যাঁচানো অবস্থায় পুত্রবধূকে দেখতে পান। পরে উখিয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত বলে ঘোষণা করেন।

উখিয়া থানার ইনচার্জ শেখ মোহাম্মদ আলী জানান, মঙ্গলবার দুপুরে খবর পেয়ে হাসপাতাল থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এটা হত্যাকাণ্ড না আত্মহত্যা এখনও বলা যাচ্ছে না। তিনি আরও জানান, মরদেহের সুরতহাল শেষে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। মৃত্যুর সঠিক কারণ ময়নাতদন্ত রিপোর্ট পেলে জানা যাবে।