১২:৫৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪

ঘূর্ণিঝড় ফ্রেডির আঘাতে মালউইয়ে মৃত্যু বেড়ে ২০০

নিজস্ব সংবাদ দাতা
  • আপডেট সময় ১০:৪৭:৫৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৫ মার্চ ২০২৩
  • / ১১৫ বার পড়া হয়েছে

গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ঝড় ফ্রেডির আঘাতে প্রবল বৃষ্টি ও মাটি ধসে এখন পর্যন্ত মালউইয়ে ২০০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দ্বিতীয় দফায় আঘাত হানে ঘূর্ণিঝড়টি। দেশটির সরকার দক্ষিণের ১০টি জেলায় দুর্যোগপূর্ণ পরিস্থিতি ঘোষণা করেছে।

কাদায় চাপা পড়ে থাকা জীবিতদের খুঁজে বের করতে হিমশিম খাচ্ছেন উদ্ধারকর্মীরা। এ কাজের জন্য তারা বেলচা ব্যবহার করছেন। রাস্তা ও সেতু ভেঙে পড়ায় উদ্ধারকাজ ব্যহত হচ্ছে। অন্যদিকে, ভারী বৃষ্টি ও প্রবল বাতাসের কারণে হেলিকপ্টারও ব্যবহার করা যাচ্ছে না উদ্ধার কাজের জন্য।

জানা গেছে, মালাউইয়ের বাণিজ্যিক কেন্দ্র ব্লানটায়ারে সবচেয়ে বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। যাদের মধ্যে ডজনখানেক শিশুও রয়েছে। পুলিশের মুখপাত্র পিটার কালায়া বলেন, ‘নদীগুলোর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে বইছে। পানিতে ভেসে যাচ্ছে ঘরবাড়ি, জীব-জন্তুসহ সরঞ্জামাদি। ভবন ধসে পড়ছে।’

টানা ভারি বৃষ্টি ও প্রবল বাতাসের জেরে বেশ কিছু এলাকায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। ঘূর্ণিঝড়ে বিকল হয়ে পড়েছে মালাউইয়ের বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থা। দেশের বেশির ভাগ অংশে দীর্ঘস্থায়ী ব্ল্যাকআউট হয়েছে। দেশটির সরকার হাজার হাজার অসহায় মানুষের জন্য সহায়তার আহ্বান জানিয়েছে।

ট্যাগস

নিউজটি শেয়ার করুন

ঘূর্ণিঝড় ফ্রেডির আঘাতে মালউইয়ে মৃত্যু বেড়ে ২০০

আপডেট সময় ১০:৪৭:৫৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৫ মার্চ ২০২৩

গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ঝড় ফ্রেডির আঘাতে প্রবল বৃষ্টি ও মাটি ধসে এখন পর্যন্ত মালউইয়ে ২০০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দ্বিতীয় দফায় আঘাত হানে ঘূর্ণিঝড়টি। দেশটির সরকার দক্ষিণের ১০টি জেলায় দুর্যোগপূর্ণ পরিস্থিতি ঘোষণা করেছে।

কাদায় চাপা পড়ে থাকা জীবিতদের খুঁজে বের করতে হিমশিম খাচ্ছেন উদ্ধারকর্মীরা। এ কাজের জন্য তারা বেলচা ব্যবহার করছেন। রাস্তা ও সেতু ভেঙে পড়ায় উদ্ধারকাজ ব্যহত হচ্ছে। অন্যদিকে, ভারী বৃষ্টি ও প্রবল বাতাসের কারণে হেলিকপ্টারও ব্যবহার করা যাচ্ছে না উদ্ধার কাজের জন্য।

জানা গেছে, মালাউইয়ের বাণিজ্যিক কেন্দ্র ব্লানটায়ারে সবচেয়ে বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। যাদের মধ্যে ডজনখানেক শিশুও রয়েছে। পুলিশের মুখপাত্র পিটার কালায়া বলেন, ‘নদীগুলোর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে বইছে। পানিতে ভেসে যাচ্ছে ঘরবাড়ি, জীব-জন্তুসহ সরঞ্জামাদি। ভবন ধসে পড়ছে।’

টানা ভারি বৃষ্টি ও প্রবল বাতাসের জেরে বেশ কিছু এলাকায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। ঘূর্ণিঝড়ে বিকল হয়ে পড়েছে মালাউইয়ের বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থা। দেশের বেশির ভাগ অংশে দীর্ঘস্থায়ী ব্ল্যাকআউট হয়েছে। দেশটির সরকার হাজার হাজার অসহায় মানুষের জন্য সহায়তার আহ্বান জানিয়েছে।