১১:৪৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৪

জমি দখলদাররা আমাদের শত্রু : মেয়র আতিক

নিজস্ব সংবাদ দাতা
  • আপডেট সময় ০৭:৩৯:৩৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ মার্চ ২০২৩
  • / ৮৮ বার পড়া হয়েছে

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেছেন, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী যেমন আমাদের শত্রু ছিল, ঠিক তেমনই এখন মাঠ, পার্ক ও খালের জমি দখলদাররা আমাদের শত্রু। এসব ভূমিদস্যুদের বিরুদ্ধে আমাদের কথা বলতে হবে। অবৈধ দখলদারদের বিরুদ্ধে সোচ্চার থাকতে হবে।

রোববার (২৬ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর মিরপুরে জল্লাদখানা বধ্যভূমিতে এসটিএস গ্রাফিটি আর্ট ওয়ার্ক এবং ‘মুক্তির সবুজায়ন’ শীর্ষক বৃক্ষরোপণ প্রকল্পের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। মেয়র বলেন, খেলার মাঠকে প্লট আকারে বরাদ্দ দিয়ে ভবন নির্মাণ করা যাবে না। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য বাসযোগ্য শহর গড়তে মাঠ ও পার্কের বিকল্প নেই।

বীর মুক্তিযোদ্ধারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান উল্লেখ করে তিনি বলেন, মুক্তিযোদ্ধাদের ত্যাগের বিনিময়ে আজ আমরা পেয়েছি লাল সবুজের পতাকা, পেয়েছি স্বাধীন বাংলাদেশ। তাদের ত্যাগের বিনিময়ে আজ আমি মেয়র, তাদের ত্যাগের বিনিময়ে আজ আমরা কাউন্সিলর ও সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী হতে পেরেছি। তাই সবার আগে বীর মুক্তিযোদ্ধারা সম্মান পাবেন, তারপর অন্যরা।

ট্যাগস

নিউজটি শেয়ার করুন

জমি দখলদাররা আমাদের শত্রু : মেয়র আতিক

আপডেট সময় ০৭:৩৯:৩৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ মার্চ ২০২৩

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেছেন, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী যেমন আমাদের শত্রু ছিল, ঠিক তেমনই এখন মাঠ, পার্ক ও খালের জমি দখলদাররা আমাদের শত্রু। এসব ভূমিদস্যুদের বিরুদ্ধে আমাদের কথা বলতে হবে। অবৈধ দখলদারদের বিরুদ্ধে সোচ্চার থাকতে হবে।

রোববার (২৬ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর মিরপুরে জল্লাদখানা বধ্যভূমিতে এসটিএস গ্রাফিটি আর্ট ওয়ার্ক এবং ‘মুক্তির সবুজায়ন’ শীর্ষক বৃক্ষরোপণ প্রকল্পের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। মেয়র বলেন, খেলার মাঠকে প্লট আকারে বরাদ্দ দিয়ে ভবন নির্মাণ করা যাবে না। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য বাসযোগ্য শহর গড়তে মাঠ ও পার্কের বিকল্প নেই।

বীর মুক্তিযোদ্ধারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান উল্লেখ করে তিনি বলেন, মুক্তিযোদ্ধাদের ত্যাগের বিনিময়ে আজ আমরা পেয়েছি লাল সবুজের পতাকা, পেয়েছি স্বাধীন বাংলাদেশ। তাদের ত্যাগের বিনিময়ে আজ আমি মেয়র, তাদের ত্যাগের বিনিময়ে আজ আমরা কাউন্সিলর ও সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী হতে পেরেছি। তাই সবার আগে বীর মুক্তিযোদ্ধারা সম্মান পাবেন, তারপর অন্যরা।