০৬:৫১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪

নতুন করে মিয়ানমারের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

নিজস্ব সংবাদ দাতা
  • আপডেট সময় ১১:৫৯:৩৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৫ মার্চ ২০২৩
  • / ১৪৬ বার পড়া হয়েছে

নতুন করে মিয়ানমারের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। ২০২১ সালে সেনাবাহিনীর অভ্যুত্থানের মাধ্যমে দেশটির ক্ষমতা দখলে নেয় জান্তা সরকার। তাদের ওপর চাপ বাড়াতে এ পদক্ষেপ নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।

মার্কিন ট্রেজারি ডিপার্টমেন্টের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এ নিষেধাজ্ঞা মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর সাথে যুক্ত দুই ব্যক্তি এবং ছয়টি সংস্থার উপর আরোপ করা হয়েছে।এইসব ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে জঙ্গিবিমানের জ্বালানি সরবরাহ করা এবং তা আমদানি ও মজুত করতে সহায়তা করে বেসামরিক নাগরিকদের ওপর অবিরাম বিমান ও বোমা হামলা চালাতে সক্ষম করে তুলেছে বলে অভিযোগ করেছে মার্কিন ট্রেজারি।

২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী ক্ষমতা দখলের পর থেকে দেশটিতে বিশৃঙ্খলা চলছে। বিক্ষোভকারীরা সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করছে। গঠিত হয়েছে জান্তাবিরোধী সরকার এবং প্রতিরোধ বাহিনী। রক্তক্ষয়ী আন্দোলন, সংঘাত, অভ্যুত্থানবিরোধী বিক্ষোভ চলছেই। বিক্ষোভে ব্যাপক দমন-পীড়ন চালানো হচ্ছে। নিষেধাজ্ঞার পর জান্তা সরকারের পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিক কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

ট্যাগস

নিউজটি শেয়ার করুন

নতুন করে মিয়ানমারের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

আপডেট সময় ১১:৫৯:৩৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৫ মার্চ ২০২৩

নতুন করে মিয়ানমারের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। ২০২১ সালে সেনাবাহিনীর অভ্যুত্থানের মাধ্যমে দেশটির ক্ষমতা দখলে নেয় জান্তা সরকার। তাদের ওপর চাপ বাড়াতে এ পদক্ষেপ নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।

মার্কিন ট্রেজারি ডিপার্টমেন্টের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এ নিষেধাজ্ঞা মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর সাথে যুক্ত দুই ব্যক্তি এবং ছয়টি সংস্থার উপর আরোপ করা হয়েছে।এইসব ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে জঙ্গিবিমানের জ্বালানি সরবরাহ করা এবং তা আমদানি ও মজুত করতে সহায়তা করে বেসামরিক নাগরিকদের ওপর অবিরাম বিমান ও বোমা হামলা চালাতে সক্ষম করে তুলেছে বলে অভিযোগ করেছে মার্কিন ট্রেজারি।

২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী ক্ষমতা দখলের পর থেকে দেশটিতে বিশৃঙ্খলা চলছে। বিক্ষোভকারীরা সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করছে। গঠিত হয়েছে জান্তাবিরোধী সরকার এবং প্রতিরোধ বাহিনী। রক্তক্ষয়ী আন্দোলন, সংঘাত, অভ্যুত্থানবিরোধী বিক্ষোভ চলছেই। বিক্ষোভে ব্যাপক দমন-পীড়ন চালানো হচ্ছে। নিষেধাজ্ঞার পর জান্তা সরকারের পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিক কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।