০৮:৩০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

‘বিদেশি কূটনীতিকদের বাড়তি প্রটোকল দেবে না সরকার’

নিজস্ব সংবাদ দাতা
  • আপডেট সময় ১০:০১:৫৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ মে ২০২৩
  • / ৬৪ বার পড়া হয়েছে

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, ঢাকায় নিযুক্ত বিদেশি কোনো কূটনীতিক বা হাইকমিশনারকে আর বাড়তি কোনো প্রটোকল সুবিধা দেবে না সরকার।

সোমবার (১৫ মে) সন্ধ্যায় সংবাদমাধ্যমকে তিনি এ কথা বলেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এখন থেকে আর কেউ এসকর্ট সুবিধা পাবেন না। কোনো রাষ্ট্রদূত গাড়িতে নিজ দেশের পতাকা উড়াতে পারবেন না। সব দেশের রাষ্ট্রদূতকে এক লেভেলে আনা হয়েছে।

কারও প্রয়োজন হলে বাড়তি নিরাপত্তা চেয়ে সরকারের কাছে আবেদন করতে পারবেন। এ ছাড়া প্রয়োজনে মিশনের পক্ষ থেকে তারা টাকা খরচ করে বাড়তি নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে পারেন। তিনি বলেন, দেশে আইনশৃঙ্খলার এমন কোনো অবনতি হয়নি যে কূটনীতিক বা হাইকমিশনারকে বাড়তি নিরাপত্তা দিতে হবে।

কয়েকটি দেশের রাষ্ট্রদূত আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কারণে বাড়তি নিরাপত্তা পেতেন। তবে এখন এ ধরনের সেবা পেতে অন্যরাও আবেদন করছেন। জনগণের টাকা খরচ করে কোনো দেশকে আমরা বাড়তি সার্ভিস দেব না। উন্নত রাষ্ট্রগুলোতে আমাদের কোনো রাষ্ট্রদূতই এ সেবা পান না।

ট্যাগস

নিউজটি শেয়ার করুন

‘বিদেশি কূটনীতিকদের বাড়তি প্রটোকল দেবে না সরকার’

আপডেট সময় ১০:০১:৫৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ মে ২০২৩

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, ঢাকায় নিযুক্ত বিদেশি কোনো কূটনীতিক বা হাইকমিশনারকে আর বাড়তি কোনো প্রটোকল সুবিধা দেবে না সরকার।

সোমবার (১৫ মে) সন্ধ্যায় সংবাদমাধ্যমকে তিনি এ কথা বলেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এখন থেকে আর কেউ এসকর্ট সুবিধা পাবেন না। কোনো রাষ্ট্রদূত গাড়িতে নিজ দেশের পতাকা উড়াতে পারবেন না। সব দেশের রাষ্ট্রদূতকে এক লেভেলে আনা হয়েছে।

কারও প্রয়োজন হলে বাড়তি নিরাপত্তা চেয়ে সরকারের কাছে আবেদন করতে পারবেন। এ ছাড়া প্রয়োজনে মিশনের পক্ষ থেকে তারা টাকা খরচ করে বাড়তি নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে পারেন। তিনি বলেন, দেশে আইনশৃঙ্খলার এমন কোনো অবনতি হয়নি যে কূটনীতিক বা হাইকমিশনারকে বাড়তি নিরাপত্তা দিতে হবে।

কয়েকটি দেশের রাষ্ট্রদূত আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কারণে বাড়তি নিরাপত্তা পেতেন। তবে এখন এ ধরনের সেবা পেতে অন্যরাও আবেদন করছেন। জনগণের টাকা খরচ করে কোনো দেশকে আমরা বাড়তি সার্ভিস দেব না। উন্নত রাষ্ট্রগুলোতে আমাদের কোনো রাষ্ট্রদূতই এ সেবা পান না।