০৫:৫৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

বেসরকারি হাসপাতালে এতো সিজার মানা যায় না : স্বাস্থ্যমন্ত্রী

নিজস্ব সংবাদ দাতা
  • আপডেট সময় ০৪:০৪:২১ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ এপ্রিল ২০২৩
  • / ৮৬ বার পড়া হয়েছে

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, সরকারি হাসপাতালগুলোতে সিজারের হার ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ। অন্যদিকে বেসরকারি হাসপাতারে এর পরিমাণ ৮০ শতাংশের কাছাকাছি। যা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।

বুধবার (১২ এপ্রিল) দুপুরে রাজধানীর ওসমানী মিলনায়তনে বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গাইডলাইন অনুযায়ী একটি দেশে সর্বোচ্চ ১৫ থেকে ২০ শতাংশ সিজার মেনে নেওয়া যায়, কিন্তু এর বেশি কখনোই মেনে নেওয়ার মতো নয়। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে নজরদারি বৃদ্ধি করা হবে।

একই সঙ্গে কীভাবে সিজারের পরিমাণ কমিয়ে আনা যায় তার জন্য সবরকম চেষ্টাই আমরা করে যাব। তিনি বলেন, সম্প্রতি আমরা বেশ কিছু হাসপাতালে ইন্সটিটিউশনাল প্র্যাকটিস শুরু করেছি। প্রতিনিয়ত অসংখ্য মানুষ সরকারি হাসপাতালের বৈকালিক সেবায় চিকিৎসা নিচ্ছে। সেবা পেয়ে তারা খুশি। পর্যায়ক্রমে দেশের সবগুলো মেডিকেল কলেজ, হাসপাতাল, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এই কার্যক্রম শুরু হবে।

জাহিদ মালেক বলেন, হাসপাতালে সেবা দিতে গিয়ে প্রায় সময়ই চিকিৎসকরা নানা সমস্যায় পড়েন। হাসপাতাল ভাঙচুর, মারামারি হয়। এই সমস্যা সমাধানে আমরা আগামী সংসদেই স্বাস্থ্যসেবা ও সুরক্ষা আইন পাস করার চেষ্টা করব।

ট্যাগস

নিউজটি শেয়ার করুন

বেসরকারি হাসপাতালে এতো সিজার মানা যায় না : স্বাস্থ্যমন্ত্রী

আপডেট সময় ০৪:০৪:২১ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ এপ্রিল ২০২৩

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, সরকারি হাসপাতালগুলোতে সিজারের হার ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ। অন্যদিকে বেসরকারি হাসপাতারে এর পরিমাণ ৮০ শতাংশের কাছাকাছি। যা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।

বুধবার (১২ এপ্রিল) দুপুরে রাজধানীর ওসমানী মিলনায়তনে বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গাইডলাইন অনুযায়ী একটি দেশে সর্বোচ্চ ১৫ থেকে ২০ শতাংশ সিজার মেনে নেওয়া যায়, কিন্তু এর বেশি কখনোই মেনে নেওয়ার মতো নয়। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে নজরদারি বৃদ্ধি করা হবে।

একই সঙ্গে কীভাবে সিজারের পরিমাণ কমিয়ে আনা যায় তার জন্য সবরকম চেষ্টাই আমরা করে যাব। তিনি বলেন, সম্প্রতি আমরা বেশ কিছু হাসপাতালে ইন্সটিটিউশনাল প্র্যাকটিস শুরু করেছি। প্রতিনিয়ত অসংখ্য মানুষ সরকারি হাসপাতালের বৈকালিক সেবায় চিকিৎসা নিচ্ছে। সেবা পেয়ে তারা খুশি। পর্যায়ক্রমে দেশের সবগুলো মেডিকেল কলেজ, হাসপাতাল, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এই কার্যক্রম শুরু হবে।

জাহিদ মালেক বলেন, হাসপাতালে সেবা দিতে গিয়ে প্রায় সময়ই চিকিৎসকরা নানা সমস্যায় পড়েন। হাসপাতাল ভাঙচুর, মারামারি হয়। এই সমস্যা সমাধানে আমরা আগামী সংসদেই স্বাস্থ্যসেবা ও সুরক্ষা আইন পাস করার চেষ্টা করব।