০৯:৪৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪

মেডিকেলে চান্স না পেয়ে তরুণীর আত্মহত্যা

নিজস্ব সংবাদ দাতা
  • আপডেট সময় ১০:৩৬:৫২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৫ মে ২০২৩
  • / ১১০ বার পড়া হয়েছে

মেডিকেলে চান্স না পেয়ে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে হাফসা খাতুন (১৯) নামে এক শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছেন। রোববার (১৪ মে) সন্ধ্যায় কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার চারমাইল তাঁতিবন্ধ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

হাফসা খাতুন উপজেলার বারুইপাড়া ইউনিয়নের চারমাইল তাঁতিবন্ধ এলাকার ইদ্রিস মণ্ডলের মেয়ে। তিনি কুষ্টিয়া সরকারি কলেজের বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি পরীক্ষা দিয়েছে। নিহতের মা সিমা খাতুন জানান, হাফসা এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় গোল্ডেন-৫ পেয়েছে। ছোটবেলা থেকে তার স্বপ্ন ডাক্তার হওয়ার।

কিন্তু এবার মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষায় চান্স না পেয়ে সে মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে। পরে রোববার রাতে পাফসা তার ঘরে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ফাঁস দেয়। বারুইপাড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম মন্টু বলেন, হাফসার দুই বান্ধবী মেডিকেলে চান্স পায়।

কিন্তু হাফসা চান্স না পাওয়ায় মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন। তাই সে আত্মহত্যা করেছে বলে জানতে পেরেছি। মিরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম বলেন, পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করেছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ মর্গে পাঠানো হয়েছে। রিপোর্ট আসলে বিস্তারিত জানা যাবে।

ট্যাগস

নিউজটি শেয়ার করুন

মেডিকেলে চান্স না পেয়ে তরুণীর আত্মহত্যা

আপডেট সময় ১০:৩৬:৫২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৫ মে ২০২৩

মেডিকেলে চান্স না পেয়ে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে হাফসা খাতুন (১৯) নামে এক শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছেন। রোববার (১৪ মে) সন্ধ্যায় কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার চারমাইল তাঁতিবন্ধ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

হাফসা খাতুন উপজেলার বারুইপাড়া ইউনিয়নের চারমাইল তাঁতিবন্ধ এলাকার ইদ্রিস মণ্ডলের মেয়ে। তিনি কুষ্টিয়া সরকারি কলেজের বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি পরীক্ষা দিয়েছে। নিহতের মা সিমা খাতুন জানান, হাফসা এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় গোল্ডেন-৫ পেয়েছে। ছোটবেলা থেকে তার স্বপ্ন ডাক্তার হওয়ার।

কিন্তু এবার মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষায় চান্স না পেয়ে সে মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে। পরে রোববার রাতে পাফসা তার ঘরে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ফাঁস দেয়। বারুইপাড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম মন্টু বলেন, হাফসার দুই বান্ধবী মেডিকেলে চান্স পায়।

কিন্তু হাফসা চান্স না পাওয়ায় মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন। তাই সে আত্মহত্যা করেছে বলে জানতে পেরেছি। মিরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম বলেন, পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করেছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ মর্গে পাঠানো হয়েছে। রিপোর্ট আসলে বিস্তারিত জানা যাবে।