০৯:১১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

যুদ্ধবিরতিতে’ একমত সুদানের সেনাবাহিনী ও আরএসএফ

নিজস্ব সংবাদ দাতা
  • আপডেট সময় ১০:১৪:১০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৩
  • / ৭০ বার পড়া হয়েছে

জাতিসংঘের প্রস্তাবে ‘জরুরি মানবিক যুদ্ধবিরতিতে’ একমত হয়েছে সুদানে যুদ্ধরত আধাসামরিক বাহিনী র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেস (আরএসএফ) এবং দেশটির সেনাবাহিনী। দুইপক্ষ রোববার স্থানীয় সময় বিকাল ৪টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত যুদ্ধ বন্ধ রাখতে রাজি হয়েছে। খবর বিবিসির।

জতিসংঘ থেকে প্রতিদিন নির্দিষ্ট ওই তিন ঘণ্টা যুদ্ধবিরতি পালন করার এ প্রস্তাব দেওয়া হয়। যাতে পরে সমর্থন দেন সুদান সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান জেনারেল বুরহান এবং আরএসএফের প্রধান জেনারেল মোহাম্মদ হামদান দাগালু। এ পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়ে সুদানে জাতিসংঘের প্রতিনিধি ভলকার পার্থেজ বলেন, ওই চুক্তিকে সম্মান জানাতে উভয় পক্ষকে দায়িত্বশীল হতে হবে।

এ বিষয়ে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে বলা হয়, যদি বিদ্রোহী বাহিনী ওই চুক্তির কোনো ধরনের লঙ্ঘন করে, তবে তার জবার তারা পাবে। সম্প্রতি আধা সামরিক বাহিনী আরএফএস সদস্যদের গোটা সুদানে পুনরায় মোতায়েন করা হয়। সুদানের নিয়মিত সেনাবাহিনী এটিকে তখন থেকেই একটি হুমকি হিসাবে দেখে আসছে।

আলোচনার মাধ্যমে সেনা মোতায়েন প্রত্যাহারের বিষয়টি সমাধান করার চেষ্টাও করা হয়। তবে কোনো লাভ হয়নি। মূলত এর জের ধরেই শনিবার সকালে সংঘর্ষের সৃষ্টি হয়। তবে কোন বাহিনী প্রথম হামলা শুরু করে তা এখন পর্যন্ত স্পষ্ট নয়।

ট্যাগস

নিউজটি শেয়ার করুন

যুদ্ধবিরতিতে’ একমত সুদানের সেনাবাহিনী ও আরএসএফ

আপডেট সময় ১০:১৪:১০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৩

জাতিসংঘের প্রস্তাবে ‘জরুরি মানবিক যুদ্ধবিরতিতে’ একমত হয়েছে সুদানে যুদ্ধরত আধাসামরিক বাহিনী র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেস (আরএসএফ) এবং দেশটির সেনাবাহিনী। দুইপক্ষ রোববার স্থানীয় সময় বিকাল ৪টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত যুদ্ধ বন্ধ রাখতে রাজি হয়েছে। খবর বিবিসির।

জতিসংঘ থেকে প্রতিদিন নির্দিষ্ট ওই তিন ঘণ্টা যুদ্ধবিরতি পালন করার এ প্রস্তাব দেওয়া হয়। যাতে পরে সমর্থন দেন সুদান সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান জেনারেল বুরহান এবং আরএসএফের প্রধান জেনারেল মোহাম্মদ হামদান দাগালু। এ পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়ে সুদানে জাতিসংঘের প্রতিনিধি ভলকার পার্থেজ বলেন, ওই চুক্তিকে সম্মান জানাতে উভয় পক্ষকে দায়িত্বশীল হতে হবে।

এ বিষয়ে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে বলা হয়, যদি বিদ্রোহী বাহিনী ওই চুক্তির কোনো ধরনের লঙ্ঘন করে, তবে তার জবার তারা পাবে। সম্প্রতি আধা সামরিক বাহিনী আরএফএস সদস্যদের গোটা সুদানে পুনরায় মোতায়েন করা হয়। সুদানের নিয়মিত সেনাবাহিনী এটিকে তখন থেকেই একটি হুমকি হিসাবে দেখে আসছে।

আলোচনার মাধ্যমে সেনা মোতায়েন প্রত্যাহারের বিষয়টি সমাধান করার চেষ্টাও করা হয়। তবে কোনো লাভ হয়নি। মূলত এর জের ধরেই শনিবার সকালে সংঘর্ষের সৃষ্টি হয়। তবে কোন বাহিনী প্রথম হামলা শুরু করে তা এখন পর্যন্ত স্পষ্ট নয়।