০৮:৪২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

সারের দাম বাড়ানোর কোনো পরিকল্পনা নেই : কৃষিমন্ত্রী

নিজস্ব সংবাদ দাতা
  • আপডেট সময় ০৪:৫৭:৫৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ এপ্রিল ২০২৩
  • / ৮০ বার পড়া হয়েছে

এ বছরও সারের দাম বাড়ানোর কোনো পরিকল্পনা সরকারের নেই বলে জানিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক। তিনি বলেন, গত ১৪ বছরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সারের দাম এক টাকাও বাড়াননি। সোমবার (৩ এপ্রিল) সচিবালয়ে এক সভা শেষে তিনি এ তথ্য জানান।

কৃষিমন্ত্রী বলেন, সারের দাম বাড়বে না। কৃষক যাতে পর্যাপ্ত সার পায়, সে জন্য আমরা চাহিদা নির্ধারণ করেছি। মার্চে ইউরিয়া সারের চাহিদা বেশি ছিল, তবুও আমরা একটু কমিয়ে চাহিদা নির্ধারণ করেছি। এই সারের চাহিদা ২৭ লাখ টন। ডিএপি লাগে ৫ থেকে ৬ লাখ টন, এটির দাম কমানোর জন্য চাহিদা নির্ধারণ করা হয়েছে ১৬ লাখ টন। টিএসপি সাড়ে সাত লাখ টন, এমএপি ও এমওপির চাহিদা ধরা হয়েছে ৯ লাখ টন।

তিনি বলেন, যেকোনো পরিস্থিতিতে খাদ্য উৎপাদন অব্যাহত রাখতে সার নিয়ে কোনো সংকট সৃষ্টি হতে দেব না। সার নিয়ে কৃষকদের ভোগান্তি হলে আমাদের উৎপাদন কমে যাবে। প্রতিবছরই পেঁয়াজ সংকট হতো। কিন্তু এবার তা হয়নি। এ সময় গ্যাস সরবরাহ অব্যাহত থাকলে খুবই কম পরিমাণ সার আমদানি করতে হবে বলেও জানান কৃষিমন্ত্রী।

ট্যাগস

নিউজটি শেয়ার করুন

সারের দাম বাড়ানোর কোনো পরিকল্পনা নেই : কৃষিমন্ত্রী

আপডেট সময় ০৪:৫৭:৫৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ এপ্রিল ২০২৩

এ বছরও সারের দাম বাড়ানোর কোনো পরিকল্পনা সরকারের নেই বলে জানিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক। তিনি বলেন, গত ১৪ বছরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সারের দাম এক টাকাও বাড়াননি। সোমবার (৩ এপ্রিল) সচিবালয়ে এক সভা শেষে তিনি এ তথ্য জানান।

কৃষিমন্ত্রী বলেন, সারের দাম বাড়বে না। কৃষক যাতে পর্যাপ্ত সার পায়, সে জন্য আমরা চাহিদা নির্ধারণ করেছি। মার্চে ইউরিয়া সারের চাহিদা বেশি ছিল, তবুও আমরা একটু কমিয়ে চাহিদা নির্ধারণ করেছি। এই সারের চাহিদা ২৭ লাখ টন। ডিএপি লাগে ৫ থেকে ৬ লাখ টন, এটির দাম কমানোর জন্য চাহিদা নির্ধারণ করা হয়েছে ১৬ লাখ টন। টিএসপি সাড়ে সাত লাখ টন, এমএপি ও এমওপির চাহিদা ধরা হয়েছে ৯ লাখ টন।

তিনি বলেন, যেকোনো পরিস্থিতিতে খাদ্য উৎপাদন অব্যাহত রাখতে সার নিয়ে কোনো সংকট সৃষ্টি হতে দেব না। সার নিয়ে কৃষকদের ভোগান্তি হলে আমাদের উৎপাদন কমে যাবে। প্রতিবছরই পেঁয়াজ সংকট হতো। কিন্তু এবার তা হয়নি। এ সময় গ্যাস সরবরাহ অব্যাহত থাকলে খুবই কম পরিমাণ সার আমদানি করতে হবে বলেও জানান কৃষিমন্ত্রী।