০৭:১১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪

ইবিতে ছাত্রী নির্যাতন: হাইকোর্টে তদন্ত প্রতিবেদন জমা

নিজস্ব সংবাদ দাতা
  • আপডেট সময় ১২:৪৪:৪২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
  • / ১৪১ বার পড়া হয়েছে

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) প্রথম বর্ষের ছাত্রী নির্যাতনের ঘটনা তদন্তে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের গঠন করা কমিটির প্রতিবেদন হাইকোর্টে জমা দেওয়া হয়েছে। সোমবার (২০ ফেব্রুয়ারি) সকালে এ প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়। নির্যাতনের শিকার ওই শিক্ষার্থী বলেন, আমি তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের অপেক্ষা করছি। প্রতিবেদন পাওয়ার পর পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেব। এর বেশি এখন কিছু বলতে পারছি না।

এর আগে ওই শিক্ষার্থী সাংবাদিকদের বলেছেন, আমার সঙ্গে ঘটে যাওয়া সব কিছু তদন্ত কমিটির কাছে তুলে ধরেছি। তারা বিষয়গুলো মনোযোগের সঙ্গে শুনেছেন। আমার বিশ্বাস, অন্যায়ের সঠিক বিচার আমি পাবো। যদিও আমি ক্যাম্পাসে নিরাপত্তার অভাব বোধ করছি। তারপরও তদন্তের প্রয়োজনে ক্যাম্পাসে যাব।

তার আগে, গত ১৪ ফেব্রুয়ারি র‌্যাংগিংয়ের নামে শারীরিক এবং মানসিকভাবে হেনস্তার বিচার ও নিরাপত্তা চেয়ে ইবি শাখা ছাত্রলীগের সহসভাপতি সানজিদা চৌধুরী অন্তরা এবং তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে প্রক্টর ও ছাত্র-উপদেষ্টা দপ্তর বরাবর লিখিত অভিযোগ করেন তিনি। সানজিদা ও তার সহযোগীরা তাকে র‌্যাগিংয়ের নামে মারধর করেন এবং বিবস্ত্র করে ভিডিও ধারণ করেন বলে এতে উল্লেখ করা হয়।

গণমাধ্যমে এ ঘটনা প্রকাশিত হলে হাইকোর্ট রুল জারি করেন এবং বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠনের নির্দেশ দেন। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় ও হল প্রশাসনের পক্ষ থেকেও দুটো পৃথক তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের গঠন করা কমিটি হাইকোর্টে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়।

ট্যাগস

নিউজটি শেয়ার করুন

ইবিতে ছাত্রী নির্যাতন: হাইকোর্টে তদন্ত প্রতিবেদন জমা

আপডেট সময় ১২:৪৪:৪২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) প্রথম বর্ষের ছাত্রী নির্যাতনের ঘটনা তদন্তে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের গঠন করা কমিটির প্রতিবেদন হাইকোর্টে জমা দেওয়া হয়েছে। সোমবার (২০ ফেব্রুয়ারি) সকালে এ প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়। নির্যাতনের শিকার ওই শিক্ষার্থী বলেন, আমি তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের অপেক্ষা করছি। প্রতিবেদন পাওয়ার পর পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেব। এর বেশি এখন কিছু বলতে পারছি না।

এর আগে ওই শিক্ষার্থী সাংবাদিকদের বলেছেন, আমার সঙ্গে ঘটে যাওয়া সব কিছু তদন্ত কমিটির কাছে তুলে ধরেছি। তারা বিষয়গুলো মনোযোগের সঙ্গে শুনেছেন। আমার বিশ্বাস, অন্যায়ের সঠিক বিচার আমি পাবো। যদিও আমি ক্যাম্পাসে নিরাপত্তার অভাব বোধ করছি। তারপরও তদন্তের প্রয়োজনে ক্যাম্পাসে যাব।

তার আগে, গত ১৪ ফেব্রুয়ারি র‌্যাংগিংয়ের নামে শারীরিক এবং মানসিকভাবে হেনস্তার বিচার ও নিরাপত্তা চেয়ে ইবি শাখা ছাত্রলীগের সহসভাপতি সানজিদা চৌধুরী অন্তরা এবং তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে প্রক্টর ও ছাত্র-উপদেষ্টা দপ্তর বরাবর লিখিত অভিযোগ করেন তিনি। সানজিদা ও তার সহযোগীরা তাকে র‌্যাগিংয়ের নামে মারধর করেন এবং বিবস্ত্র করে ভিডিও ধারণ করেন বলে এতে উল্লেখ করা হয়।

গণমাধ্যমে এ ঘটনা প্রকাশিত হলে হাইকোর্ট রুল জারি করেন এবং বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠনের নির্দেশ দেন। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় ও হল প্রশাসনের পক্ষ থেকেও দুটো পৃথক তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের গঠন করা কমিটি হাইকোর্টে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়।