০১:০৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪

ইসলামি বিপ্লব ইরানকে ধর্মীয় অধঃপতন থেকে রক্ষা করেছে: সর্বোচ্চ নেতা

নিজস্ব সংবাদ দাতা
  • আপডেট সময় ০৭:০৭:১১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৬ জুন ২০২৩
  • / ১০৬ বার পড়া হয়েছে

ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী বলেছেন, ১৯৭৯ সালের ইসলামি বিপ্লব ইরানকে নৈতিক, ধর্মীয় ও রাজনৈতিক অধঃপতন থেকে রক্ষা করেছে। তিনি আজ (রোববার) তেহরানে ইরানি শহীদ পরিবারগুলোর হাজার হাজার সদস্যের এক সমাবেশে ভাষণ দিতে গিয়ে এ মন্তব্য করেন।

তিনি ১৯৮০ সালে ইরাকি আগ্রাসন থেকে সৃষ্ট যুদ্ধ এবং তার পরবর্তী ষড়যন্ত্রগুলো কাটিয়ে উঠতে সহযোগিতা করার জন্য শহীদদের অবদান কৃতজ্ঞার সঙ্গে স্মরণ করেন।

আয়াতুল্লাহ খামেনেয়ী বলেন, “ইরানের সবচেয়ে স্পর্শকাতর সময়ে শহীদরা দেশের গতিপ্রকৃতি পাল্টে দিয়েছিলেন। ইরানকে নৈতিক, ধর্মীয় ও রাজনৈতিক অধঃপতন থেকে রক্ষা করতে ইসলামি বিপ্লব হয়েছিল এবং সে বিপ্লব রক্ষা করতে গিয়ে আপনাদের শহীদরা অকাতরে তাদের জীবন বিলিয়ে দিয়েছেন।

ইরানের সর্বোচ্চ নেতা বলেন, “এরপর শত্রুরা ইরানের সামরিক আগ্রাসন চালায়। তখন তরুণ সমাজেই এগিয়ে এসেছিল এবং আট বছরের অসম যুদ্ধে অংশ নিয়ে দেশ রক্ষা করেছিল। পরবর্তীতে ইরানের তরুণ সমাজ নানা ধরনের ষড়যন্ত্র রুখে দিয়েছে এবং গোলযোগ ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির প্রচেষ্টা প্রতিহত করেছে। তবে শত্রু  এখনও ইরানে নানাভাবে আগ্রাসন চালানোর চেষ্টা করে যাচ্ছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।

আয়াতুল্লাহ খামেনেয়ী বলেন, গত বছরের সহিংসতার সময়ও দেশের শত্রুদের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধে ইরানের তরুণে সমাজ নিজেদের প্রাণ বিসর্জন দিয়েছে।

ট্যাগস

নিউজটি শেয়ার করুন

ইসলামি বিপ্লব ইরানকে ধর্মীয় অধঃপতন থেকে রক্ষা করেছে: সর্বোচ্চ নেতা

আপডেট সময় ০৭:০৭:১১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৬ জুন ২০২৩

ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী বলেছেন, ১৯৭৯ সালের ইসলামি বিপ্লব ইরানকে নৈতিক, ধর্মীয় ও রাজনৈতিক অধঃপতন থেকে রক্ষা করেছে। তিনি আজ (রোববার) তেহরানে ইরানি শহীদ পরিবারগুলোর হাজার হাজার সদস্যের এক সমাবেশে ভাষণ দিতে গিয়ে এ মন্তব্য করেন।

তিনি ১৯৮০ সালে ইরাকি আগ্রাসন থেকে সৃষ্ট যুদ্ধ এবং তার পরবর্তী ষড়যন্ত্রগুলো কাটিয়ে উঠতে সহযোগিতা করার জন্য শহীদদের অবদান কৃতজ্ঞার সঙ্গে স্মরণ করেন।

আয়াতুল্লাহ খামেনেয়ী বলেন, “ইরানের সবচেয়ে স্পর্শকাতর সময়ে শহীদরা দেশের গতিপ্রকৃতি পাল্টে দিয়েছিলেন। ইরানকে নৈতিক, ধর্মীয় ও রাজনৈতিক অধঃপতন থেকে রক্ষা করতে ইসলামি বিপ্লব হয়েছিল এবং সে বিপ্লব রক্ষা করতে গিয়ে আপনাদের শহীদরা অকাতরে তাদের জীবন বিলিয়ে দিয়েছেন।

ইরানের সর্বোচ্চ নেতা বলেন, “এরপর শত্রুরা ইরানের সামরিক আগ্রাসন চালায়। তখন তরুণ সমাজেই এগিয়ে এসেছিল এবং আট বছরের অসম যুদ্ধে অংশ নিয়ে দেশ রক্ষা করেছিল। পরবর্তীতে ইরানের তরুণ সমাজ নানা ধরনের ষড়যন্ত্র রুখে দিয়েছে এবং গোলযোগ ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির প্রচেষ্টা প্রতিহত করেছে। তবে শত্রু  এখনও ইরানে নানাভাবে আগ্রাসন চালানোর চেষ্টা করে যাচ্ছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।

আয়াতুল্লাহ খামেনেয়ী বলেন, গত বছরের সহিংসতার সময়ও দেশের শত্রুদের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধে ইরানের তরুণে সমাজ নিজেদের প্রাণ বিসর্জন দিয়েছে।