১১:৫১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ জুলাই ২০২৫
যৌন অপরাধী এপস্টিনকে নগ্ন নারীর ছবি আঁকা চিঠি পাঠিয়ে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানানো নিয়ে ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রকাশিত খবর ভুয়া বলে উড়িয়ে দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট।

এপস্টিনকে অশালীন চিঠি পাঠানোর খবর অস্বীকার করলেন ট্রাম্প

বিশেষ প্রতিনিধি, আন্তর্জাতিক ডেস্ক : বিডিপলিটিক্স টোয়েন্টিফোর ডটকম
  • আপডেট সময় ০৮:৫৭:২৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ জুলাই ২০২৫
  • / ২৪ বার পড়া হয়েছে

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ছবি: রয়টার্স।

 

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কুখ্যাত যৌন অপরাধী জেফ্রি এপস্টিনকে অশালীন চিঠি পাঠিয়ে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়েছিলেন বলে সংবাদমাধ্যম ওয়াল স্ট্রিট জার্নালে প্রকাশিত খবর অস্বীকার করেছেন।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে এক পোস্টে ট্রাম্প লিখেছেন, চিঠিটি ‘ভুয়া, বিদ্বেষপূর্ণ ও মানহানিকর’। ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের বিরুদ্ধে মামলা করারও হুমকি দিয়েছেন তিনি।

বৃহস্পতিবার ১৭ জুলাই প্রকাশিত পত্রিকাটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, ২০০৩ সালে জেফরি এপস্টিন তার ৫০তম জন্মদিনে যেসব শুভেচ্ছাবার্তা পেয়েছিলেন, তার মধ্যে ছিল ট্রাম্পের চিঠিটি।

চিঠির শুভেচ্ছাবার্তায় লেখা ছিল, “শুভ জন্মদিন। আপনার প্রতিটি দিনই যেন আরেকটি সুন্দর গোপনীয়তায় ভরে ওঠে।”

প্রতিবেদনে বলা হয়, চিঠিটিতে এক নগ্ন নারীর ছবি এঁকেছিলেন ট্রাম্প। ছবিটি মার্কার দিয়ে হাতে আঁকা ছিল। চিঠিতে ‘ডনাল্ড’ নামে ট্রাম্পের স্বাক্ষরও ছিল।

প্রতিবেদনটি প্রকাশের পর শুক্রবার আরেক পোস্টে ট্রাম্প লিখেছেন, “কথাগুলো আমার নয়। আমি এভাবে কথা বলি না। আমি ছবিও আঁকি না।”

ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল ও এর মালিক রুপার্ট মার্ডকের বিরুদ্ধে মামলা ঠুকবেন বলে জানিয়েছেন ট্রাম্প। বিষয়টি নিয়ে সরব হয়েছেন মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্সও।

তিনি গোটা বিষয়টি আজগুবি বলে উড়িয়ে দিয়েছেন। এমন ভুয়া খবর প্রকাশের জন্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের লজ্জ্বিত হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন ভ্যান্স।

এর আগে বৃহস্পতিবার ১৭ জুলাই ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদন প্রকাশের প্রতিক্রিয়ায় ট্রাম্প বলেছিলেন, প্রয়াত জেফ্রি এপস্টিন সংক্রান্ত বাড়তি সব নথি প্রকাশের অনুমতি দিতে আদালতের কাছে আর্জি জানাবেন তিনি।

বিচারবিভাগকে এপস্টিন সংক্রান্ত আদালতের নথি প্রকাশের আহ্বান জানিয়েছেন বলেও জানান ট্রাম্প। তবে নথি প্রকাশ হতে কিছু সময় লাগবে বলে জানিয়েছেন মার্কিন অ্যাটর্নি জেনারেল পাম বন্ডি।

এপস্টিনের গোপন ফাইল সামাল দিতে প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে ট্রাম্পের নিজ সমর্থকদের ভেতরে ক্ষোভ দানা বাঁধছে। এই পরিস্থিতির মধ্যে গত মঙ্গলবার ট্রাম্প বলেছিলেন, বিচার বিভাগের তদন্তে অ্যাটর্নি জেনারেল পাম বন্ডি যেসব তথ্য ‘বিশ্বাসযোগ্য’ বলে মনে করেন তা তার প্রকাশ করা উচিত।

পাম বন্ডি এর আগে এপস্টিন ফাইল প্রকাশের আহ্বান জানালেও সম্প্রতি তার দপ্তর এপস্টিনের কোনও ‘ক্লায়েন্ট লিস্ট’ থাকার প্রমাণ নেই দাবি করে রাজনৈতিক পরিমন্ডলে সমালোচনার শিকার হয়েছে।

গতবছর প্রেসিডেন্ট নির্বাচনী প্রচার চালানোর সময় ট্রাম্প এপস্টিন ফাইল প্রকাশের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। এ বছর আবার বিষয়টি সামনে আসে ধনকুবের ইলন মাস্কের সঙ্গে ট্রাম্পের বিবাদের মধ্যে।

জেফ্রি এপস্টিন ফাইল ফাঁস করার হুমকি দেন মাস্ক। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি পোস্টে জেফ্রি এপস্টিনের ফাইল প্রকাশ না করায় ট্রাম্পের উদ্দেশ্যে প্রশ্নও তোলেন তিনি।

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে প্রভাবশালীদের রক্ষায় এপস্টিন-সম্পর্কিত কেলেঙ্কারির তথ্য গোপন রাখার অভিযোগ আছে, যা তার রাজনৈতিক ভিত্তির মধ্যেই বিভাজন সৃষ্টি করেছে।

ট্রাম্পের ‘মেক আমেরিকা গ্রেট অ্যাগেইন (মাগা)’ আন্দোলনের অনেক সমর্থক এখনও বিশ্বাস করেন, এপস্টিন-সম্পর্কিত তথ্য গোপন করে রাখা হয়েছে কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তিকে রক্ষা করার জন্য।

গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই এবং বিচার বিভাগ এ মাসের শুরুতে প্রকাশিত এক স্মারকে জানায়, তারা এপস্টিনের কোনও ‘ক্লায়েন্ট তালিকা’ বা তার ব্ল্যাকমেইল করার বিষয়ে প্রমাণ খুঁজে পায়নি।

তারা আরও জানায়, এপস্টিন আত্মহত্যা করেছেন। তার মৃত্যু এবং সংশ্লিষ্টদের বিষয়ে আর কোনও তথ্য প্রকাশ করা সমীচীন নয়। এই স্মারক প্রকাশের পরই ক্ষোভ আরও বাড়ে।

সমালোচকদের অনেকে বলছেন, ট্রাম্প প্রশাসন দীর্ঘদিন ধরে এ বিষয়ে স্বচ্ছতার প্রতিশ্রুতি দিলেও শেষ পর্যন্ত তারা একে ধামাচাপা দিয়ে দিচ্ছে।

এপস্টিন ফাইলস যুক্তরাষ্ট্রের বিতর্কিত কেলেঙ্কারির এক গোপন নথি। ট্রাম্পের রিপাবলিকান সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই এসব নথি প্রকাশের দাবি উঠেছিল। পরে সেই ফাইলের একটি অংশ প্রকাশ্যে এনেছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের অ্যাটর্নি জেনারেল পামেলা বন্ডি।

যৌনদাসী কেনাবেচা এবং প্রভাবশালী ব্যক্তিদের যৌনদাসী সরবরাহের অভিযোগ আছে এপস্টিনের বিরুদ্ধে। অভিযোগ আছে- এপস্টিনের পিডো দ্বীপের বিলাসবহুল প্রাসাদে চলত অবৈধ সম্পর্ক। নাবালিকা, এমনকি শিশুদের দিয়েই চালানো হতো যৌন সম্পর্কের কাজ।

এপস্টিনের ব্যক্তিগত বিমানে করে বিশ্বের বিভিন্ন স্থান থেকে অতিথিরা সেখানে যেতেন। এপস্টিনর যৌন কেলেঙ্কারিতে ট্রাম্পসহ সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিন্টন, স্টিফেন হকিং থেকে মাইকেল জ্যাকসন পর্যন্ত বিশ্বের প্রভাবশালী সব ব্যক্তির নাম আছে বলেও শোনা গিয়েছিল।

সূত্র :  বার্তাসংস্থা রয়টার্স /সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যাল

 

 

বিশেষ প্রতিনিধি, আন্তর্জাতিক ডেস্ক : বিডিপলিটিক্স টোয়েন্টিফোর ডটকম

নিউজটি শেয়ার করুন

যৌন অপরাধী এপস্টিনকে নগ্ন নারীর ছবি আঁকা চিঠি পাঠিয়ে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানানো নিয়ে ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রকাশিত খবর ভুয়া বলে উড়িয়ে দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট।

এপস্টিনকে অশালীন চিঠি পাঠানোর খবর অস্বীকার করলেন ট্রাম্প

আপডেট সময় ০৮:৫৭:২৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ জুলাই ২০২৫

 

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কুখ্যাত যৌন অপরাধী জেফ্রি এপস্টিনকে অশালীন চিঠি পাঠিয়ে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়েছিলেন বলে সংবাদমাধ্যম ওয়াল স্ট্রিট জার্নালে প্রকাশিত খবর অস্বীকার করেছেন।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে এক পোস্টে ট্রাম্প লিখেছেন, চিঠিটি ‘ভুয়া, বিদ্বেষপূর্ণ ও মানহানিকর’। ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের বিরুদ্ধে মামলা করারও হুমকি দিয়েছেন তিনি।

বৃহস্পতিবার ১৭ জুলাই প্রকাশিত পত্রিকাটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, ২০০৩ সালে জেফরি এপস্টিন তার ৫০তম জন্মদিনে যেসব শুভেচ্ছাবার্তা পেয়েছিলেন, তার মধ্যে ছিল ট্রাম্পের চিঠিটি।

চিঠির শুভেচ্ছাবার্তায় লেখা ছিল, “শুভ জন্মদিন। আপনার প্রতিটি দিনই যেন আরেকটি সুন্দর গোপনীয়তায় ভরে ওঠে।”

প্রতিবেদনে বলা হয়, চিঠিটিতে এক নগ্ন নারীর ছবি এঁকেছিলেন ট্রাম্প। ছবিটি মার্কার দিয়ে হাতে আঁকা ছিল। চিঠিতে ‘ডনাল্ড’ নামে ট্রাম্পের স্বাক্ষরও ছিল।

প্রতিবেদনটি প্রকাশের পর শুক্রবার আরেক পোস্টে ট্রাম্প লিখেছেন, “কথাগুলো আমার নয়। আমি এভাবে কথা বলি না। আমি ছবিও আঁকি না।”

ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল ও এর মালিক রুপার্ট মার্ডকের বিরুদ্ধে মামলা ঠুকবেন বলে জানিয়েছেন ট্রাম্প। বিষয়টি নিয়ে সরব হয়েছেন মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্সও।

তিনি গোটা বিষয়টি আজগুবি বলে উড়িয়ে দিয়েছেন। এমন ভুয়া খবর প্রকাশের জন্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের লজ্জ্বিত হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন ভ্যান্স।

এর আগে বৃহস্পতিবার ১৭ জুলাই ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদন প্রকাশের প্রতিক্রিয়ায় ট্রাম্প বলেছিলেন, প্রয়াত জেফ্রি এপস্টিন সংক্রান্ত বাড়তি সব নথি প্রকাশের অনুমতি দিতে আদালতের কাছে আর্জি জানাবেন তিনি।

বিচারবিভাগকে এপস্টিন সংক্রান্ত আদালতের নথি প্রকাশের আহ্বান জানিয়েছেন বলেও জানান ট্রাম্প। তবে নথি প্রকাশ হতে কিছু সময় লাগবে বলে জানিয়েছেন মার্কিন অ্যাটর্নি জেনারেল পাম বন্ডি।

এপস্টিনের গোপন ফাইল সামাল দিতে প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে ট্রাম্পের নিজ সমর্থকদের ভেতরে ক্ষোভ দানা বাঁধছে। এই পরিস্থিতির মধ্যে গত মঙ্গলবার ট্রাম্প বলেছিলেন, বিচার বিভাগের তদন্তে অ্যাটর্নি জেনারেল পাম বন্ডি যেসব তথ্য ‘বিশ্বাসযোগ্য’ বলে মনে করেন তা তার প্রকাশ করা উচিত।

পাম বন্ডি এর আগে এপস্টিন ফাইল প্রকাশের আহ্বান জানালেও সম্প্রতি তার দপ্তর এপস্টিনের কোনও ‘ক্লায়েন্ট লিস্ট’ থাকার প্রমাণ নেই দাবি করে রাজনৈতিক পরিমন্ডলে সমালোচনার শিকার হয়েছে।

গতবছর প্রেসিডেন্ট নির্বাচনী প্রচার চালানোর সময় ট্রাম্প এপস্টিন ফাইল প্রকাশের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। এ বছর আবার বিষয়টি সামনে আসে ধনকুবের ইলন মাস্কের সঙ্গে ট্রাম্পের বিবাদের মধ্যে।

জেফ্রি এপস্টিন ফাইল ফাঁস করার হুমকি দেন মাস্ক। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি পোস্টে জেফ্রি এপস্টিনের ফাইল প্রকাশ না করায় ট্রাম্পের উদ্দেশ্যে প্রশ্নও তোলেন তিনি।

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে প্রভাবশালীদের রক্ষায় এপস্টিন-সম্পর্কিত কেলেঙ্কারির তথ্য গোপন রাখার অভিযোগ আছে, যা তার রাজনৈতিক ভিত্তির মধ্যেই বিভাজন সৃষ্টি করেছে।

ট্রাম্পের ‘মেক আমেরিকা গ্রেট অ্যাগেইন (মাগা)’ আন্দোলনের অনেক সমর্থক এখনও বিশ্বাস করেন, এপস্টিন-সম্পর্কিত তথ্য গোপন করে রাখা হয়েছে কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তিকে রক্ষা করার জন্য।

গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই এবং বিচার বিভাগ এ মাসের শুরুতে প্রকাশিত এক স্মারকে জানায়, তারা এপস্টিনের কোনও ‘ক্লায়েন্ট তালিকা’ বা তার ব্ল্যাকমেইল করার বিষয়ে প্রমাণ খুঁজে পায়নি।

তারা আরও জানায়, এপস্টিন আত্মহত্যা করেছেন। তার মৃত্যু এবং সংশ্লিষ্টদের বিষয়ে আর কোনও তথ্য প্রকাশ করা সমীচীন নয়। এই স্মারক প্রকাশের পরই ক্ষোভ আরও বাড়ে।

সমালোচকদের অনেকে বলছেন, ট্রাম্প প্রশাসন দীর্ঘদিন ধরে এ বিষয়ে স্বচ্ছতার প্রতিশ্রুতি দিলেও শেষ পর্যন্ত তারা একে ধামাচাপা দিয়ে দিচ্ছে।

এপস্টিন ফাইলস যুক্তরাষ্ট্রের বিতর্কিত কেলেঙ্কারির এক গোপন নথি। ট্রাম্পের রিপাবলিকান সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই এসব নথি প্রকাশের দাবি উঠেছিল। পরে সেই ফাইলের একটি অংশ প্রকাশ্যে এনেছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের অ্যাটর্নি জেনারেল পামেলা বন্ডি।

যৌনদাসী কেনাবেচা এবং প্রভাবশালী ব্যক্তিদের যৌনদাসী সরবরাহের অভিযোগ আছে এপস্টিনের বিরুদ্ধে। অভিযোগ আছে- এপস্টিনের পিডো দ্বীপের বিলাসবহুল প্রাসাদে চলত অবৈধ সম্পর্ক। নাবালিকা, এমনকি শিশুদের দিয়েই চালানো হতো যৌন সম্পর্কের কাজ।

এপস্টিনের ব্যক্তিগত বিমানে করে বিশ্বের বিভিন্ন স্থান থেকে অতিথিরা সেখানে যেতেন। এপস্টিনর যৌন কেলেঙ্কারিতে ট্রাম্পসহ সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিন্টন, স্টিফেন হকিং থেকে মাইকেল জ্যাকসন পর্যন্ত বিশ্বের প্রভাবশালী সব ব্যক্তির নাম আছে বলেও শোনা গিয়েছিল।

সূত্র :  বার্তাসংস্থা রয়টার্স /সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যাল

 

 

বিশেষ প্রতিনিধি, আন্তর্জাতিক ডেস্ক : বিডিপলিটিক্স টোয়েন্টিফোর ডটকম