০৩:৩৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪

গাজীপুর সিটি নির্বাচন কেন্দ্রে পুরুষের চেয়ে নারী ভোটার বেশি

নিজস্ব সংবাদ দাতা
  • আপডেট সময় ০৯:৫১:২৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ মে ২০২৩
  • / ৬৬ বার পড়া হয়েছে

গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ভোটগ্রহণ চলছে। তবে ভোট শুরুর আগেই পুরুষ ভোটারদের পাশাপাশি নারী ভোটারদের স্বতঃস্ফূর্ত উপস্থিতি দেখা গেছে।বৃহস্পতিবার (২৫ মে) সকাল সাড়ে ৮টায় মহানগরের ঝাঝড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্র ও ডেগেরচালা আলিম মাদরাসা কেন্দ্র ঘুরে ওই দৃশ্য দেখা যায়।

এর আগে একই দিন সকাল ৮টায় ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ শুরু হয়। চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। এর ভোট দিতে মাজেদা খাতুন জানান, সকাল ৮টায় কেদ্রে ভোট দিতে এসেছি। ভোট দেওয়ার পর বাড়িতে গিয়ে রান্না করবো। এরপর আমার স্বামীও ভোট দিতে আসবেন। আরেক ভোটার নাসরিন আক্তার জানান, ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) প্রথমবার ভোট দিলাম। ইভিএমে ভোট দেওয়ার পর মনে হলো কোনো জামেলা নেই, ভোট দেওয়াতে।

মেয়র পদে প্রার্থীরা হলেন, অ্যাডভোকেট মো. আজমত উল্লা খান (আওয়ামী লীগ-নৌকা), এম এম নিয়াজ উদ্দিন (জাতীয় পার্টি-লাঙ্গল), জায়েদা খাতুন (স্বতন্ত্র-টেবিলঘড়ি), আতিকুল ইসলাম (গণফ্রন্ট-মাছ), গাজী আতাউর রহমান (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-হাতপাখা), মো. রাজু আহম্মেদ (জাকের পার্টি-গোলাপ ফুল), মো. হারুন-অর-রশীদ (স্বতন্ত্র-ঘোড়া) এবং সরকার শাহনুর ইসলাম (স্বতন্ত্র-হাতি)। নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, সিটি করপোরেশনের ৪৮০টি কেন্দ্রে রয়েছে। এ নির্বাচনে ৩৩৪ জন প্রার্থী ভোট যুদ্ধে অংশ নিচ্ছেন। এর মধ্যে মেয়র পদে ৮ জন, সাধারণ কাউন্সিলর পদে ২৪৬ জন ও সংরক্ষিত ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদে ৭৯ জন প্রার্থী।

এর মধ্যে সাধারণ ওয়ার্ডে একজন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ায় নির্বাচনে লড়বেন ৩৩৩ জন প্রার্থী। সিটির ৫৭টি ওয়ার্ডে এই নগরের এবারের নির্বাচনে মোট ভোটার ১১ লাখ ৭৯ হাজার ৪৬৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৫ লাখ ৯২ হাজার ৭৪৭ জন, নারী ভোটার ৫ লাখ ৮৬ হাজার ৬৯৮ জন ও তৃতীয় লিঙ্গের (হিজড়া) ভোটার আছে ১৮ জন।

ট্যাগস

নিউজটি শেয়ার করুন

গাজীপুর সিটি নির্বাচন কেন্দ্রে পুরুষের চেয়ে নারী ভোটার বেশি

আপডেট সময় ০৯:৫১:২৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ মে ২০২৩

গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ভোটগ্রহণ চলছে। তবে ভোট শুরুর আগেই পুরুষ ভোটারদের পাশাপাশি নারী ভোটারদের স্বতঃস্ফূর্ত উপস্থিতি দেখা গেছে।বৃহস্পতিবার (২৫ মে) সকাল সাড়ে ৮টায় মহানগরের ঝাঝড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্র ও ডেগেরচালা আলিম মাদরাসা কেন্দ্র ঘুরে ওই দৃশ্য দেখা যায়।

এর আগে একই দিন সকাল ৮টায় ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ শুরু হয়। চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। এর ভোট দিতে মাজেদা খাতুন জানান, সকাল ৮টায় কেদ্রে ভোট দিতে এসেছি। ভোট দেওয়ার পর বাড়িতে গিয়ে রান্না করবো। এরপর আমার স্বামীও ভোট দিতে আসবেন। আরেক ভোটার নাসরিন আক্তার জানান, ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) প্রথমবার ভোট দিলাম। ইভিএমে ভোট দেওয়ার পর মনে হলো কোনো জামেলা নেই, ভোট দেওয়াতে।

মেয়র পদে প্রার্থীরা হলেন, অ্যাডভোকেট মো. আজমত উল্লা খান (আওয়ামী লীগ-নৌকা), এম এম নিয়াজ উদ্দিন (জাতীয় পার্টি-লাঙ্গল), জায়েদা খাতুন (স্বতন্ত্র-টেবিলঘড়ি), আতিকুল ইসলাম (গণফ্রন্ট-মাছ), গাজী আতাউর রহমান (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-হাতপাখা), মো. রাজু আহম্মেদ (জাকের পার্টি-গোলাপ ফুল), মো. হারুন-অর-রশীদ (স্বতন্ত্র-ঘোড়া) এবং সরকার শাহনুর ইসলাম (স্বতন্ত্র-হাতি)। নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, সিটি করপোরেশনের ৪৮০টি কেন্দ্রে রয়েছে। এ নির্বাচনে ৩৩৪ জন প্রার্থী ভোট যুদ্ধে অংশ নিচ্ছেন। এর মধ্যে মেয়র পদে ৮ জন, সাধারণ কাউন্সিলর পদে ২৪৬ জন ও সংরক্ষিত ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদে ৭৯ জন প্রার্থী।

এর মধ্যে সাধারণ ওয়ার্ডে একজন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ায় নির্বাচনে লড়বেন ৩৩৩ জন প্রার্থী। সিটির ৫৭টি ওয়ার্ডে এই নগরের এবারের নির্বাচনে মোট ভোটার ১১ লাখ ৭৯ হাজার ৪৬৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৫ লাখ ৯২ হাজার ৭৪৭ জন, নারী ভোটার ৫ লাখ ৮৬ হাজার ৬৯৮ জন ও তৃতীয় লিঙ্গের (হিজড়া) ভোটার আছে ১৮ জন।