১০:৩০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫
কয়েকদিনের বৃষ্টির কারণে দাম বাড়ার কথা বলেছেন টাউন হল বাজারের এক সবজি বিক্রিতা।

চড়া সবজির বাজারে কাঁচা মরিচ ৪০০ টাকা কেজি, মাছের দামও বাড়তি

নিজস্ব প্রতিবেদক : বিডিপলিটিক্স টোয়েন্টিফোর ডটকম
  • আপডেট সময় ০১:১৪:০৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫
  • / ৩৫ বার পড়া হয়েছে

 

চড়া সবজির বাজারে নতুন করে বেড়েছে কাঁচা মরিচের দাম। এক সপ্তাহের ব্যবধানে এক কেজি কাঁচা মরিমের দাম ১৬০ টাকা থেকে ৪০০ টাকায় গিয়ে ঠেকেছে।

বিক্রেতাদের দাবি, ‘বৃষ্টির কারণে’ কাঁচা মরিচের দাম এতটা চড়া। সবজির দাম বাড়ার ক্ষেত্রেও একই ‘অজুহাত’ তাদের।

দাম বেড়ে চালের বাজার স্থিতিশীল থাকলেও নতুন করে দাম বাড়ার তালিকায় যুক্ত হয়েছে মাছ।

এদিকে সোনালি ও ব্রয়লার মুরগির দাম কমলেও বেড়েছে ডিমের। আর পেঁয়াজের বাজারে নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা গেলেও আদা ও রসুনের দাম বেড়ে গেছে।

শুক্রবার ১১ জুলাই ঢাকার মোহাম্মদপুরের শিয়া মসজিদ সংলগ্ন কাঁচাবাজার, কৃষি মার্কেট, টাউন হল বাজার ঘুরে এমন চিত্র মিলেছে।

টাউন হল বাজারের সবজি বিক্রেতা হাসান আলী বিডিপলিটিক্স টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “আগের সপ্তাহে কেজিপ্রতি কাঁচা মরিচের দাম ছিল ১৬০ টাকা। সেটাই আজ হয়েছে ৪০০ টাকা। বৃষ্টি পড়লে দাম বেড়ে যায়।”

এক সপ্তাহের ব্যবধানে কাঁচা মরিচের দাম কেজিতে ৩৪০ টাকা বেড়ে যাওয়ার কারণ হিসেবে তিনি বলেন, কদিন ধরে বৃষ্টি হয়েছে। এ কারণে কাঁচা মরিচ আসছে কম। দামও বেশি।”

সবজির বাজারে উর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যায় কোরবানির ঈদের পর থেকেই। সেটা কমে আসার লক্ষণ নেই। বরং বর্ষা মওসুমে কোনো কোনো সবজির দাম আগের তুলনা বাড়তি দেখা গেছে।

বাজারগুলোতে দেখা গেছে, করলার দাম আগের সপ্তাহের মতই প্রতি কেজি ১০০ থেকে ১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

ঢেঁড়স প্রতি কেজি আগের সপ্তাহে দোকানভেদে ৬০ থেকে ৮০ পর্যন্ত বিক্রি হলেও শুক্রবার ৬০ থেকে ৭০ টাকায় পাওয়া গেছে।

আগের সপ্তাহের মতই চিচিঙ্গা ও ঝিঙা ৬০, পটল ৬০ থেকে ৭০ ও ধুন্দল ৭০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে।

অপরদিকে কাঁকরোল ৪০ টাকা, কচুরমুখী ৯০ থেকে ১০০, সজনে ১০০ থেকে ১২০ ও ঝিঙা আগের মতই ৬০ টাকা কেজি দরে মিলছে।

তবে প্রতি কেজি টমেটো ১৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, এক সপ্তাহ আগেও যা ছিল ৫০ টাকা। গাজর ৫০ থেকে ৬০ টাকা, মুলা ৫০ ও শসা ৫০ থেকে ৬০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে।

বাজারে আলুর দাম আগের মতোই রয়েছে। এদিন আলু বিক্রি হয়েছে ২৫ টাকা কেজি দরে, আগের সপ্তাহেও এ দরে বিক্রি হয়েছে।

লেবুর হালি প্রকারভেদে ২০ থেকে ৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, যা আগের সপ্তাহে ছিল ৩০ থেকে ৪০ টাকা।

 

মাছের বাজার ঊর্ধ্বমুখী

বাজার ঘুরে দেখা যায়, দুই কেজি বা তার কাছাকাছি আকারের রুই মাছ প্রতি কেজি ৪২০ টাকা। এক কেজি বা তার কাছাকাছি ওজনের রুই বিক্রি হচ্ছে ছোট আকারের ৩৫০ টাকা দরে। দুই ধরনের রুই মাছের দামই গত সপ্তাহের চেয়ে ১০ থেকে ২০ বেশি।

তবে কাতলের দাম খানিকটা কমেছে। দুই কেজি বা তার কাছাকাছি ওজনের কাতল গত সপ্তাহে ৫০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হলেও শুক্রবার ৪৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।

মলা মাছেও কমার প্রবণতা আছে। ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা কেজি এই মাছ আগের সপ্তাহে ছিল ৩৫০ থেকে ৩৮০ টাকা।

পাবদা ৪০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে, যা আগের সপ্তাহে ছিল ৩৫০।

প্রতি কেজি বড় টেংরা ৫৫০-৬০০ টাকা, ছোট আকারের বোয়াল ৪৫০ থেকে ৫০০, ছোট আইড় ৬৫০-৭৫০, শিং ৪৫০, কাচকি ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

 

দাম কমেছে সোনালি ও ব্রয়লার মুরগির

এক সপ্তাহের ব্যবধানে সোনালি ও ব্রয়লার মুরগির দাম আরও কিছুটা কমেছে।

শুক্রবার ১১ জুলাই  সোনালি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২৮০-২৯০ টাকায়, যা আগের সপ্তাহে বিক্রি হয়েছিল ৩১০ থেকে ৩২০ টাকা। তার আগে কেজি ৩৮০ টাকায় ঠেকেছিল।

ব্রয়লার মুরগি প্রতি কেজি ১৫০ থেকে ১৬০ টাকায় বিক্রি হয়েছে, আগের সপ্তাহে যা ছিল ১৭০ টাকা। লাল লেয়ার বিক্রি হয়েছে ৩০০ টাকায় যা আগের সপ্তাহে ছিল ৩১০ থেকে ৩২০ টাকা। সাদা লেয়ার বিক্রি হচ্ছে ২৭০ টাকায়, যা আগের সপ্তাহে ছিল ২৮০-২৯০ টাকা।

দেশি মুরগি আগের সপ্তাহের মতই ৫৮০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।

 

বেড়েছে খামারের ডিমের দাম

মুরগির দাম কমলেও ডিমের দাম বেড়েছে। বাজারে খামারের লাল ডিম বিক্রি হয়েছে ডজন প্রতি ১২০, আগের সপ্তাহে ছিল ১১০-১১৫ টাকা। আর খামারের সাদা ডিম বিক্রি হচ্ছে প্রতি ডজন ১১০ টাকায়, যা আগের সপ্তাহে ছিল ১০০ টাকায়।

আর প্রতি ডজন দেশি মুরগির ডিম বিক্রি হচ্ছে ২২০ টাকা দরে। হাঁসের ডিম ২২০ টাকা, যা আগের সপ্তাহে ছিল ২০০ থেকে ২১০ টাকা। আর কোয়েলের ডিম বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা ডজন।

 

পেঁয়াজের দাম কমলেও বেড়েছে আদা-রসুনের

আগের সপ্তাহের তুলনায় বড় পেঁয়াজের দাম কমেছে। এ পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৫৫ টাকা কেজি দের, যা আগের সপ্তাহে ছিল ৬০ থেকে ৬৫ টাকা।

মাঝারি ও ছোট পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে কেজি ৫০ টাকা দরে, আগের সপ্তাহে ছিল ৬০ টাকা।

আদার দাম বেড়েছে। প্রতি কেজি মোটা আদা ২৪০ টাকা বিক্রি হচ্ছে, যা আগের সপ্তাহে ছিল ১৬০-১৭০ টাকা, চিকন আদা বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকা দরে, যা আগের সপ্তাহে ছিল ১১০ থেকে ১২০ টাকা।

দাম বেড়েছে রসুনেরও। শুক্রবার বড় রসুন বিক্রি হয়েছে প্রতিকেজি ২২০ টাকা, যা আগের সপ্তাহে ছিল ১৬০ থেকে ১৮০ টাকা। ছোট রসুন বিক্রি হয়েছে ১৬০ টাকায়, যা আগের সপ্তাহে ছিল ১২০ থেকে ১৩০ টাকা কেজি।

 

 

নিজস্ব প্রতিবেদক : বিডিপলিটিক্স টোয়েন্টিফোর ডটকম

নিউজটি শেয়ার করুন

কয়েকদিনের বৃষ্টির কারণে দাম বাড়ার কথা বলেছেন টাউন হল বাজারের এক সবজি বিক্রিতা।

চড়া সবজির বাজারে কাঁচা মরিচ ৪০০ টাকা কেজি, মাছের দামও বাড়তি

আপডেট সময় ০১:১৪:০৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫

 

চড়া সবজির বাজারে নতুন করে বেড়েছে কাঁচা মরিচের দাম। এক সপ্তাহের ব্যবধানে এক কেজি কাঁচা মরিমের দাম ১৬০ টাকা থেকে ৪০০ টাকায় গিয়ে ঠেকেছে।

বিক্রেতাদের দাবি, ‘বৃষ্টির কারণে’ কাঁচা মরিচের দাম এতটা চড়া। সবজির দাম বাড়ার ক্ষেত্রেও একই ‘অজুহাত’ তাদের।

দাম বেড়ে চালের বাজার স্থিতিশীল থাকলেও নতুন করে দাম বাড়ার তালিকায় যুক্ত হয়েছে মাছ।

এদিকে সোনালি ও ব্রয়লার মুরগির দাম কমলেও বেড়েছে ডিমের। আর পেঁয়াজের বাজারে নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা গেলেও আদা ও রসুনের দাম বেড়ে গেছে।

শুক্রবার ১১ জুলাই ঢাকার মোহাম্মদপুরের শিয়া মসজিদ সংলগ্ন কাঁচাবাজার, কৃষি মার্কেট, টাউন হল বাজার ঘুরে এমন চিত্র মিলেছে।

টাউন হল বাজারের সবজি বিক্রেতা হাসান আলী বিডিপলিটিক্স টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “আগের সপ্তাহে কেজিপ্রতি কাঁচা মরিচের দাম ছিল ১৬০ টাকা। সেটাই আজ হয়েছে ৪০০ টাকা। বৃষ্টি পড়লে দাম বেড়ে যায়।”

এক সপ্তাহের ব্যবধানে কাঁচা মরিচের দাম কেজিতে ৩৪০ টাকা বেড়ে যাওয়ার কারণ হিসেবে তিনি বলেন, কদিন ধরে বৃষ্টি হয়েছে। এ কারণে কাঁচা মরিচ আসছে কম। দামও বেশি।”

সবজির বাজারে উর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যায় কোরবানির ঈদের পর থেকেই। সেটা কমে আসার লক্ষণ নেই। বরং বর্ষা মওসুমে কোনো কোনো সবজির দাম আগের তুলনা বাড়তি দেখা গেছে।

বাজারগুলোতে দেখা গেছে, করলার দাম আগের সপ্তাহের মতই প্রতি কেজি ১০০ থেকে ১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

ঢেঁড়স প্রতি কেজি আগের সপ্তাহে দোকানভেদে ৬০ থেকে ৮০ পর্যন্ত বিক্রি হলেও শুক্রবার ৬০ থেকে ৭০ টাকায় পাওয়া গেছে।

আগের সপ্তাহের মতই চিচিঙ্গা ও ঝিঙা ৬০, পটল ৬০ থেকে ৭০ ও ধুন্দল ৭০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে।

অপরদিকে কাঁকরোল ৪০ টাকা, কচুরমুখী ৯০ থেকে ১০০, সজনে ১০০ থেকে ১২০ ও ঝিঙা আগের মতই ৬০ টাকা কেজি দরে মিলছে।

তবে প্রতি কেজি টমেটো ১৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, এক সপ্তাহ আগেও যা ছিল ৫০ টাকা। গাজর ৫০ থেকে ৬০ টাকা, মুলা ৫০ ও শসা ৫০ থেকে ৬০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে।

বাজারে আলুর দাম আগের মতোই রয়েছে। এদিন আলু বিক্রি হয়েছে ২৫ টাকা কেজি দরে, আগের সপ্তাহেও এ দরে বিক্রি হয়েছে।

লেবুর হালি প্রকারভেদে ২০ থেকে ৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, যা আগের সপ্তাহে ছিল ৩০ থেকে ৪০ টাকা।

 

মাছের বাজার ঊর্ধ্বমুখী

বাজার ঘুরে দেখা যায়, দুই কেজি বা তার কাছাকাছি আকারের রুই মাছ প্রতি কেজি ৪২০ টাকা। এক কেজি বা তার কাছাকাছি ওজনের রুই বিক্রি হচ্ছে ছোট আকারের ৩৫০ টাকা দরে। দুই ধরনের রুই মাছের দামই গত সপ্তাহের চেয়ে ১০ থেকে ২০ বেশি।

তবে কাতলের দাম খানিকটা কমেছে। দুই কেজি বা তার কাছাকাছি ওজনের কাতল গত সপ্তাহে ৫০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হলেও শুক্রবার ৪৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।

মলা মাছেও কমার প্রবণতা আছে। ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা কেজি এই মাছ আগের সপ্তাহে ছিল ৩৫০ থেকে ৩৮০ টাকা।

পাবদা ৪০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে, যা আগের সপ্তাহে ছিল ৩৫০।

প্রতি কেজি বড় টেংরা ৫৫০-৬০০ টাকা, ছোট আকারের বোয়াল ৪৫০ থেকে ৫০০, ছোট আইড় ৬৫০-৭৫০, শিং ৪৫০, কাচকি ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

 

দাম কমেছে সোনালি ও ব্রয়লার মুরগির

এক সপ্তাহের ব্যবধানে সোনালি ও ব্রয়লার মুরগির দাম আরও কিছুটা কমেছে।

শুক্রবার ১১ জুলাই  সোনালি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২৮০-২৯০ টাকায়, যা আগের সপ্তাহে বিক্রি হয়েছিল ৩১০ থেকে ৩২০ টাকা। তার আগে কেজি ৩৮০ টাকায় ঠেকেছিল।

ব্রয়লার মুরগি প্রতি কেজি ১৫০ থেকে ১৬০ টাকায় বিক্রি হয়েছে, আগের সপ্তাহে যা ছিল ১৭০ টাকা। লাল লেয়ার বিক্রি হয়েছে ৩০০ টাকায় যা আগের সপ্তাহে ছিল ৩১০ থেকে ৩২০ টাকা। সাদা লেয়ার বিক্রি হচ্ছে ২৭০ টাকায়, যা আগের সপ্তাহে ছিল ২৮০-২৯০ টাকা।

দেশি মুরগি আগের সপ্তাহের মতই ৫৮০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।

 

বেড়েছে খামারের ডিমের দাম

মুরগির দাম কমলেও ডিমের দাম বেড়েছে। বাজারে খামারের লাল ডিম বিক্রি হয়েছে ডজন প্রতি ১২০, আগের সপ্তাহে ছিল ১১০-১১৫ টাকা। আর খামারের সাদা ডিম বিক্রি হচ্ছে প্রতি ডজন ১১০ টাকায়, যা আগের সপ্তাহে ছিল ১০০ টাকায়।

আর প্রতি ডজন দেশি মুরগির ডিম বিক্রি হচ্ছে ২২০ টাকা দরে। হাঁসের ডিম ২২০ টাকা, যা আগের সপ্তাহে ছিল ২০০ থেকে ২১০ টাকা। আর কোয়েলের ডিম বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা ডজন।

 

পেঁয়াজের দাম কমলেও বেড়েছে আদা-রসুনের

আগের সপ্তাহের তুলনায় বড় পেঁয়াজের দাম কমেছে। এ পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৫৫ টাকা কেজি দের, যা আগের সপ্তাহে ছিল ৬০ থেকে ৬৫ টাকা।

মাঝারি ও ছোট পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে কেজি ৫০ টাকা দরে, আগের সপ্তাহে ছিল ৬০ টাকা।

আদার দাম বেড়েছে। প্রতি কেজি মোটা আদা ২৪০ টাকা বিক্রি হচ্ছে, যা আগের সপ্তাহে ছিল ১৬০-১৭০ টাকা, চিকন আদা বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকা দরে, যা আগের সপ্তাহে ছিল ১১০ থেকে ১২০ টাকা।

দাম বেড়েছে রসুনেরও। শুক্রবার বড় রসুন বিক্রি হয়েছে প্রতিকেজি ২২০ টাকা, যা আগের সপ্তাহে ছিল ১৬০ থেকে ১৮০ টাকা। ছোট রসুন বিক্রি হয়েছে ১৬০ টাকায়, যা আগের সপ্তাহে ছিল ১২০ থেকে ১৩০ টাকা কেজি।

 

 

নিজস্ব প্রতিবেদক : বিডিপলিটিক্স টোয়েন্টিফোর ডটকম