০৭:৩৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

জাতির পিতার পররাষ্ট্রনীতি আজও মেনে চলি : প্রধানমন্ত্রী

নিজস্ব সংবাদ দাতা
  • আপডেট সময় ০৪:১৬:৪৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ মে ২০২৩
  • / ৬৮ বার পড়া হয়েছে

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, জাতির পিতার পররাষ্ট্রনীতি আমরা আজও মেনে চলি। মেনে চলতে চাই। তিনি সবসময় মানুষের কল্যাণের নিজের জীবনকে উৎসর্গ করেছেন।

বঙ্গবন্ধু শান্তিতে বিশ্বাস করতেন। জাতিসংঘে বাংলায় ভাষণ দেওয়ার সময়ও তিনি শান্তির কথা বলেছিলেন। যিনি সর্বদা শান্তির কথা বলে গেছেন, তাকেই জীবন দিতে হলো। রোববার (২৮ মে) বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের জুলিও কুরি শান্তি পদক প্রাপ্তির ৫০ বছর পূর্তি উদযাপনের আলোচনায় তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, তৎকালীন শান্তি পরিষদের মহাসচিব বলেছিলেন, শেখ মুজিব কেবল বঙ্গবন্ধু নন, তিনি বিশ্ববন্ধু। মাত্র ৯ মাসে তিনি সংবিধান উপহার দেন। যাতে শান্তির কথা ও দেশের মানুষের মৌলিক অধিকারের কথা ছিল। তিনি পরমাণু নিরস্ত্রীকরণের ওপর গুরুত্বারোপ করেছিলেন।

তিনি বলেন, ছাত্রজীবন থেকে জাতির পিতা নির্যাতিত মানুষের পাশে ছিলেন। সেই ১৯৪৩ সালে দুর্ভিক্ষে ছাত্র শেখ মুজিব মানুষের পাশে ছিলেন। ১৯৪৫ সালে দাঙ্গার সময় নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তিনি ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন। সবসময় বঙ্গবন্ধু শান্তির পথে ছিলেন, শান্তির কথা বলে গেছেন।

ট্যাগস

নিউজটি শেয়ার করুন

জাতির পিতার পররাষ্ট্রনীতি আজও মেনে চলি : প্রধানমন্ত্রী

আপডেট সময় ০৪:১৬:৪৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ মে ২০২৩

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, জাতির পিতার পররাষ্ট্রনীতি আমরা আজও মেনে চলি। মেনে চলতে চাই। তিনি সবসময় মানুষের কল্যাণের নিজের জীবনকে উৎসর্গ করেছেন।

বঙ্গবন্ধু শান্তিতে বিশ্বাস করতেন। জাতিসংঘে বাংলায় ভাষণ দেওয়ার সময়ও তিনি শান্তির কথা বলেছিলেন। যিনি সর্বদা শান্তির কথা বলে গেছেন, তাকেই জীবন দিতে হলো। রোববার (২৮ মে) বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের জুলিও কুরি শান্তি পদক প্রাপ্তির ৫০ বছর পূর্তি উদযাপনের আলোচনায় তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, তৎকালীন শান্তি পরিষদের মহাসচিব বলেছিলেন, শেখ মুজিব কেবল বঙ্গবন্ধু নন, তিনি বিশ্ববন্ধু। মাত্র ৯ মাসে তিনি সংবিধান উপহার দেন। যাতে শান্তির কথা ও দেশের মানুষের মৌলিক অধিকারের কথা ছিল। তিনি পরমাণু নিরস্ত্রীকরণের ওপর গুরুত্বারোপ করেছিলেন।

তিনি বলেন, ছাত্রজীবন থেকে জাতির পিতা নির্যাতিত মানুষের পাশে ছিলেন। সেই ১৯৪৩ সালে দুর্ভিক্ষে ছাত্র শেখ মুজিব মানুষের পাশে ছিলেন। ১৯৪৫ সালে দাঙ্গার সময় নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তিনি ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন। সবসময় বঙ্গবন্ধু শান্তির পথে ছিলেন, শান্তির কথা বলে গেছেন।