০২:২৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪

‘দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামির প্রেসক্রিপশনে চলে বিএনপি’

নিজস্ব সংবাদ দাতা
  • আপডেট সময় ০৮:০৫:৫২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ মার্চ ২০২৩
  • / ৮৬ বার পড়া হয়েছে

দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামির প্রেসক্রিপশনে বিএনপি পরিচালিত হয় বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। শুক্রবার (২৪ মার্চ) দুপুরে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এ কথা বলেন।

কাদের বলেন, বিএনপির আভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে মির্জা ফখরুলদের মত প্রকাশের স্বাধীনতা নেই। লন্ডন থেকে যে সিদ্ধান্ত আসে সেটাই ফখরুল সাহেবরা মেনে নিতে বাধ্য হন। তিনি বলেন, দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামির প্রেসক্রিপশনে চলে বিএনপি। আয়নার সামনে নিজের অসহায়, নিরুপায় ও পরাধীন চেহারা দেখতে দেখতে ফখরুল সাহেব জনগণের বাক-স্বাধীনতাকে ওই একই ফ্রেমে বন্দী করে ফেলেছেন। তাই মির্জা ফখরুল সাহেব তোতা পাখির মতো সরকারের বিরুদ্ধে বিষাদ্গারে লিপ্ত থাকেন।

আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন, বিএনপি কখনই জনগণের বাক-স্বাধীনতা ও জনমতকে ধারণ করেনি। বিএনপির জন্মই হয়েছিল বন্দুকের নলের মুখে জনগণকে জিম্মি করে অবৈধ ক্ষমতা দখলের মধ্য দিয়ে। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ সবসময় জনগণের বাক-স্বাধীনতা ও মত প্রকাশের অবাধ সুযোগ প্রতিষ্ঠায় অবিরাম আন্দোলন-সংগ্রাম চালিয়ে আসছে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, শেখ হাসিনার সুদক্ষ নেতৃত্বে দেশের মানুষের বাক, ব্যক্তি ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা সুসংহত হয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের মধ্য দিয়ে মত প্রকাশের অনিরুদ্ধ দ্বার উন্মোচিত হয়েছে। তিনি বলেন, মির্জা ফখরুলসহ বিএনপি নেতারা প্রতিনিয়ত চিরায়ত ভঙ্গিতে সরকারের বিরুদ্ধে নির্লজ্জভাবে মিথ্যাচার করে যাচ্ছে। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, শেখ হাসিনা জনগণের কল্যাণে, গণ-আকাঙ্ক্ষা ও প্রত্যাশাকে ধারণ করেই সরকার পরিচালনা করে আসছেন।

বিএনপি রাষ্ট্রযন্ত্রকে অপব্যবহার করে গোষ্ঠীতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছিল। কাদের বলেন, বিএনপির শাসনামলে বিদ্যুতের দাবি করায় গুলি করে হত্যা, কৃষককে গুলি করে হত্যা, বেতন-বোনাস দাবি করায় রমজানে মিছিলে গুলি চালিয়েছিল। তারা ২০০৪ সালের ২১ আগস্টে গ্রেনেড হামলার মতো ভয়াবহ গণহত্যা সংঘটিত করেছিল।

ট্যাগস

নিউজটি শেয়ার করুন

‘দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামির প্রেসক্রিপশনে চলে বিএনপি’

আপডেট সময় ০৮:০৫:৫২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ মার্চ ২০২৩

দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামির প্রেসক্রিপশনে বিএনপি পরিচালিত হয় বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। শুক্রবার (২৪ মার্চ) দুপুরে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এ কথা বলেন।

কাদের বলেন, বিএনপির আভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে মির্জা ফখরুলদের মত প্রকাশের স্বাধীনতা নেই। লন্ডন থেকে যে সিদ্ধান্ত আসে সেটাই ফখরুল সাহেবরা মেনে নিতে বাধ্য হন। তিনি বলেন, দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামির প্রেসক্রিপশনে চলে বিএনপি। আয়নার সামনে নিজের অসহায়, নিরুপায় ও পরাধীন চেহারা দেখতে দেখতে ফখরুল সাহেব জনগণের বাক-স্বাধীনতাকে ওই একই ফ্রেমে বন্দী করে ফেলেছেন। তাই মির্জা ফখরুল সাহেব তোতা পাখির মতো সরকারের বিরুদ্ধে বিষাদ্গারে লিপ্ত থাকেন।

আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন, বিএনপি কখনই জনগণের বাক-স্বাধীনতা ও জনমতকে ধারণ করেনি। বিএনপির জন্মই হয়েছিল বন্দুকের নলের মুখে জনগণকে জিম্মি করে অবৈধ ক্ষমতা দখলের মধ্য দিয়ে। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ সবসময় জনগণের বাক-স্বাধীনতা ও মত প্রকাশের অবাধ সুযোগ প্রতিষ্ঠায় অবিরাম আন্দোলন-সংগ্রাম চালিয়ে আসছে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, শেখ হাসিনার সুদক্ষ নেতৃত্বে দেশের মানুষের বাক, ব্যক্তি ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা সুসংহত হয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের মধ্য দিয়ে মত প্রকাশের অনিরুদ্ধ দ্বার উন্মোচিত হয়েছে। তিনি বলেন, মির্জা ফখরুলসহ বিএনপি নেতারা প্রতিনিয়ত চিরায়ত ভঙ্গিতে সরকারের বিরুদ্ধে নির্লজ্জভাবে মিথ্যাচার করে যাচ্ছে। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, শেখ হাসিনা জনগণের কল্যাণে, গণ-আকাঙ্ক্ষা ও প্রত্যাশাকে ধারণ করেই সরকার পরিচালনা করে আসছেন।

বিএনপি রাষ্ট্রযন্ত্রকে অপব্যবহার করে গোষ্ঠীতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছিল। কাদের বলেন, বিএনপির শাসনামলে বিদ্যুতের দাবি করায় গুলি করে হত্যা, কৃষককে গুলি করে হত্যা, বেতন-বোনাস দাবি করায় রমজানে মিছিলে গুলি চালিয়েছিল। তারা ২০০৪ সালের ২১ আগস্টে গ্রেনেড হামলার মতো ভয়াবহ গণহত্যা সংঘটিত করেছিল।