১২:৩৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪

দেশের দীর্ঘতম আন্ডারপাস হচ্ছে বিমানবন্দর এলাকায়

নিজস্ব সংবাদ দাতা
  • আপডেট সময় ০৯:০০:০৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ মে ২০২৩
  • / ১০৩ বার পড়া হয়েছে

দেশের সবচেয়ে দীর্ঘতম আন্ডারপাস নির্মিত হতে যাচ্ছে ঢাকার বিমানবন্দর এলাকায়। আন্ডারপাসটির দৈর্ঘ্য হবে ১ দশমিক ৭ কিলোমিটার। ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের টার্মিনাল, রেলওয়ে, বিআরটি, এমআরটি স্টেশন ও হজ ক্যাম্পকে একসঙ্গে সংযুক্ত করতে এই প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার।

প্রকল্পের নথি ও পরিকল্পনা কমিশনের এ সংক্রান্ত বৈঠক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা গেছে, দীর্ঘতম এই আন্ডারপাসে লিফট, এসকেলেটর, ট্রাভেলেটর (চলন্ত ওয়াকওয়ে) ও অন্যান্য সুবিধা থাকবে। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ২৪ ইঞ্জিনিয়ার কনস্ট্রাকশন ব্রিগেড। জেপিজেড কনসাল্টিং (বাংলাদেশ) লিমিটেড ইতোমধ্যে প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাই করেছে।

নথিতে দেখা গেছে, প্রকল্পের প্রস্তাবিত ব্যয় ধরা হয়েছে ১ হাজার ১৮৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে ১ দশমিক ৭ কিলোমিটার টানেল নির্মাণে সর্বাধিক ৫৮৪ কোটি ৫৯ লাখ টাকা এবং মাটি কাটা ও সেগুলো শক্তিশালী করতে ২২৭ কোটি ৮৫ লাখ টাকা ব্যয় করা হবে। ৮টি লিফট, ২৮টি এসকেলেটর, ২৫টি ট্রাভেলেটর ও অন্যান্য সুবিধার জন্য খরচ হবে ১০৫ কোটি ৫৭ লাখ টাকা। বাকি টাকা অন্যান্য কাজে ব্যয় করা হবে।

এ ছাড়া প্রকল্পটির সময়কাল ধরা হয়েছে ২০২৩ সালের জুলাই থেকে ২০২৫ সালের জুন পর্যন্ত। এ বিষয়ে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মো. ইসহাক বলেন, বিমানবন্দর এলাকাটি পরিবহন কেন্দ্রে পরিণত হবে। আন্ডারপাসটিতে এক মোড থেকে অন্য মোডে যাতায়াতের সুবিধা পাওয়া যাবে।

ট্যাগস

নিউজটি শেয়ার করুন

দেশের দীর্ঘতম আন্ডারপাস হচ্ছে বিমানবন্দর এলাকায়

আপডেট সময় ০৯:০০:০৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ মে ২০২৩

দেশের সবচেয়ে দীর্ঘতম আন্ডারপাস নির্মিত হতে যাচ্ছে ঢাকার বিমানবন্দর এলাকায়। আন্ডারপাসটির দৈর্ঘ্য হবে ১ দশমিক ৭ কিলোমিটার। ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের টার্মিনাল, রেলওয়ে, বিআরটি, এমআরটি স্টেশন ও হজ ক্যাম্পকে একসঙ্গে সংযুক্ত করতে এই প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার।

প্রকল্পের নথি ও পরিকল্পনা কমিশনের এ সংক্রান্ত বৈঠক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা গেছে, দীর্ঘতম এই আন্ডারপাসে লিফট, এসকেলেটর, ট্রাভেলেটর (চলন্ত ওয়াকওয়ে) ও অন্যান্য সুবিধা থাকবে। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ২৪ ইঞ্জিনিয়ার কনস্ট্রাকশন ব্রিগেড। জেপিজেড কনসাল্টিং (বাংলাদেশ) লিমিটেড ইতোমধ্যে প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাই করেছে।

নথিতে দেখা গেছে, প্রকল্পের প্রস্তাবিত ব্যয় ধরা হয়েছে ১ হাজার ১৮৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে ১ দশমিক ৭ কিলোমিটার টানেল নির্মাণে সর্বাধিক ৫৮৪ কোটি ৫৯ লাখ টাকা এবং মাটি কাটা ও সেগুলো শক্তিশালী করতে ২২৭ কোটি ৮৫ লাখ টাকা ব্যয় করা হবে। ৮টি লিফট, ২৮টি এসকেলেটর, ২৫টি ট্রাভেলেটর ও অন্যান্য সুবিধার জন্য খরচ হবে ১০৫ কোটি ৫৭ লাখ টাকা। বাকি টাকা অন্যান্য কাজে ব্যয় করা হবে।

এ ছাড়া প্রকল্পটির সময়কাল ধরা হয়েছে ২০২৩ সালের জুলাই থেকে ২০২৫ সালের জুন পর্যন্ত। এ বিষয়ে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মো. ইসহাক বলেন, বিমানবন্দর এলাকাটি পরিবহন কেন্দ্রে পরিণত হবে। আন্ডারপাসটিতে এক মোড থেকে অন্য মোডে যাতায়াতের সুবিধা পাওয়া যাবে।