০৮:৪২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১১ মে ২০২৫

ফিলিস্তিনে ২০ বছরে সবচেয়ে বড় ইসরাইলি অভিযান

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৯:৩৪:৪৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ জুলাই ২০২৩
  • / ১৪৬ বার পড়া হয়েছে

২ সপ্তাহেরও কম সময়ের ব্যবধানে দ্বিতীয়বারের মতো ইসরাইলি বাহিনী পশ্চিম তীরের শহর জেনিনে ড্রোন হামলা চালিয়েছে। এক সামরিক অভিযানের অংশ হিসেবে রাতভর ড্রোন ও বন্দুক হামলায় অন্তত ৯ জন নিহত হন।

এ শহরে একটি বড় শরণার্থী শিবির রয়েছে। এ শিবিরকে ঘিরে একাধিক স্বাধীনতাকামী সংগঠনের সমন্বয়ে গঠিত ‘জেনিন ব্রিগেডস’ নামের সংগঠনটি জানায়, তারা ইসরায়েলি বাহিনীর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াচ্ছে।

জেনিন শহর ও এর সংলগ্ন শরণার্থী শিবিরকে ঘিরে অন্তত ৬টি ড্রোন উড়তে দেখা গেছে। এই জনবহুল এলাকায় ৫০০ বর্গমিটারের চেয়েও কম জায়গায় ১৪ হাজার মানুষের বসবাস।

ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ৮ ব্যক্তি নিহত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। রামাল্লাহ শহরের চেকপয়েন্টে অপর এক ব্যক্তির মাথায় গুলি করা হলে তিনিও নিহত হন।

ইসরাইলের সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, তারা একটি ভবনে হামলা চালিয়েছে, যেটি জেনিন ব্রিগেডের সদস্যদের সামরিক সদর দপ্তর হিসেবে ব্যবহার হচ্ছিল। তারা এ অভিযানকে পশ্চিম তীরের ‘সন্ত্রাসবিরোধী’ উদ্যোগের অংশ হিসেবে বর্ণনা করে।

ট্যাগস

নিউজটি শেয়ার করুন

ফিলিস্তিনে ২০ বছরে সবচেয়ে বড় ইসরাইলি অভিযান

আপডেট সময় ০৯:৩৪:৪৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ জুলাই ২০২৩

২ সপ্তাহেরও কম সময়ের ব্যবধানে দ্বিতীয়বারের মতো ইসরাইলি বাহিনী পশ্চিম তীরের শহর জেনিনে ড্রোন হামলা চালিয়েছে। এক সামরিক অভিযানের অংশ হিসেবে রাতভর ড্রোন ও বন্দুক হামলায় অন্তত ৯ জন নিহত হন।

এ শহরে একটি বড় শরণার্থী শিবির রয়েছে। এ শিবিরকে ঘিরে একাধিক স্বাধীনতাকামী সংগঠনের সমন্বয়ে গঠিত ‘জেনিন ব্রিগেডস’ নামের সংগঠনটি জানায়, তারা ইসরায়েলি বাহিনীর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াচ্ছে।

জেনিন শহর ও এর সংলগ্ন শরণার্থী শিবিরকে ঘিরে অন্তত ৬টি ড্রোন উড়তে দেখা গেছে। এই জনবহুল এলাকায় ৫০০ বর্গমিটারের চেয়েও কম জায়গায় ১৪ হাজার মানুষের বসবাস।

ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ৮ ব্যক্তি নিহত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। রামাল্লাহ শহরের চেকপয়েন্টে অপর এক ব্যক্তির মাথায় গুলি করা হলে তিনিও নিহত হন।

ইসরাইলের সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, তারা একটি ভবনে হামলা চালিয়েছে, যেটি জেনিন ব্রিগেডের সদস্যদের সামরিক সদর দপ্তর হিসেবে ব্যবহার হচ্ছিল। তারা এ অভিযানকে পশ্চিম তীরের ‘সন্ত্রাসবিরোধী’ উদ্যোগের অংশ হিসেবে বর্ণনা করে।