০৪:৪৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম কমলো

নিজস্ব সংবাদ দাতা
  • আপডেট সময় ০৭:৪১:৪৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৯ মার্চ ২০২৩
  • / ১১৩ বার পড়া হয়েছে

যুক্তরাষ্ট্রসহ ইউরোপের কয়েকটি দেশের ব্যাংকখাতের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় বিশ্ব বাজারে স্বর্ণের দাম কমতে শুরু করেছে। ইতোমধ্যে মূল্যবান এই ধাতুর দাম কিছুটা কমেছে। বুধবার (২৯ মার্চ) লন্ডনভিত্তিক বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, বুধবার স্পট গোল্ড প্রতি আউন্স ১ হাজার ৯৬১ দশমিক ৮০ ডলারে কেনাবেচা হয়েছে। যা আগের দিনের তুলনায় ০ দশমিক ৬ শতাংশ কম। এর আগের দিন অবশ্য দাম ১ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছিল। অন্যদিকে ফিউচার গোল্ড প্রতি আউন্স কেনাবেচা হয়েছে ১ হাজার ৯৬৩ দশমিক ১০ ডলারে। যা আগের দিনের তুলনায় ০ দশমিক ৫ শতাংশ কম।

সিটি ইনডেক্সের জ্যেষ্ঠ বাজার বিশ্লেষক ম্যাট সিম্পসন বলেন, আমরা স্বাভাবিক রিট্রেসমেন্ট দেখেছি। তবে কিছু বিনিয়োগকারী স্বর্ণের ওপরই আস্থা রাখবেন। কারণ, তাদের শঙ্কা ব্যাংকখাতে যে অস্থিরতা দেখা গিয়েছিল, এমন কিছু আবারও ঘটতে পারে। এ ছাড়া আগামী কয়েক সপ্তাহে স্বর্ণের দামে আবারও অস্থিরতা দেখা দিতে পারে যদি যুক্তরাষ্ট্রের মূল্যস্ফীতি বাড়তেই থাকে।

ট্যাগস

নিউজটি শেয়ার করুন

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম কমলো

আপডেট সময় ০৭:৪১:৪৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৯ মার্চ ২০২৩

যুক্তরাষ্ট্রসহ ইউরোপের কয়েকটি দেশের ব্যাংকখাতের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় বিশ্ব বাজারে স্বর্ণের দাম কমতে শুরু করেছে। ইতোমধ্যে মূল্যবান এই ধাতুর দাম কিছুটা কমেছে। বুধবার (২৯ মার্চ) লন্ডনভিত্তিক বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, বুধবার স্পট গোল্ড প্রতি আউন্স ১ হাজার ৯৬১ দশমিক ৮০ ডলারে কেনাবেচা হয়েছে। যা আগের দিনের তুলনায় ০ দশমিক ৬ শতাংশ কম। এর আগের দিন অবশ্য দাম ১ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছিল। অন্যদিকে ফিউচার গোল্ড প্রতি আউন্স কেনাবেচা হয়েছে ১ হাজার ৯৬৩ দশমিক ১০ ডলারে। যা আগের দিনের তুলনায় ০ দশমিক ৫ শতাংশ কম।

সিটি ইনডেক্সের জ্যেষ্ঠ বাজার বিশ্লেষক ম্যাট সিম্পসন বলেন, আমরা স্বাভাবিক রিট্রেসমেন্ট দেখেছি। তবে কিছু বিনিয়োগকারী স্বর্ণের ওপরই আস্থা রাখবেন। কারণ, তাদের শঙ্কা ব্যাংকখাতে যে অস্থিরতা দেখা গিয়েছিল, এমন কিছু আবারও ঘটতে পারে। এ ছাড়া আগামী কয়েক সপ্তাহে স্বর্ণের দামে আবারও অস্থিরতা দেখা দিতে পারে যদি যুক্তরাষ্ট্রের মূল্যস্ফীতি বাড়তেই থাকে।