০২:২৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ জুলাই ২০২৫
“আমাদের বিএএফ শাহীন কলেজের শিক্ষার্থী ছিলেন মাহেরীন চৌধুরী ম্যাম। ওনার শ্বশুর ছিলেন বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একজন গর্বিত সদস্য,” বলেন গ্রুপ ক্যাপ্টেন মমিনুল ইসলাম।

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: মাহেরীনের সমাধিতে বিমান বাহিনী প্রধানের শ্রদ্ধা

নীলফামারী প্রতিনিধি : বিডিপলিটিক্স টোয়েন্টিফোর ডটকম
  • আপডেট সময় ০৯:০৫:০২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই ২০২৫
  • / ২৫ বার পড়া হয়েছে

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডিতে নিহত মাহেরীর চৌধুরীর জন্য মোনাজাত। বুধবার নীলফামারী জলঢাকার বগুলাগাড়ি গ্রামে।

 

রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহত শিক্ষক মাহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে শ্রদ্ধা জানিয়েছে বাংলাদেশ বিমান বাহিনী।

বুধবার সন্ধ্যায় বাহিনী প্রধানের পক্ষে নীলফামারী জলঢাকার বগুলাগাড়ি গ্রামে মাহেরীনের বাবার বাড়িতে আসে বিমান বাহিনীর একটি দল। তারা মাহেরীন চৌধুরীর স্বামী, দুই সন্তান ও তাদের স্বজদের সমবেদনা জানান।

পরে স্বজনদের সঙ্গে নিয়ে তারা বগুলাগাড়ি স্কুল অ্যান্ড কলেজ সংলগ্ন কবরস্থানে গিয়ে মাহেরীনের সমাধিতে বিমান বাহিনী প্রধানের পক্ষে শ্রদ্ধা জানান। সবশেষে মাহেরীনের রুহের মাগফেরাত কামনায় মোনজাত হয়।

প্রতিনিধি দলে নেতৃত্ব দেওয়া গ্রুপ ক্যাপ্টেন মমিনুল ইসলাম বলেন, “মাহেরীন চৌধুরী শুধু শিক্ষকই ছিলেন না, তিনি একজন গর্বিত মায়ের মতো ছিলেন। শিক্ষার্থীদের বাঁচাতে গিয়ে নিজের প্রাণ বিসর্জন দিয়ে তার প্রমান তিনি রেখে গেছেন।”

মমিনুল ইসলাম বলেন, “আমাদের বিএএফ শাহীন কলেজের শিক্ষার্থী ছিলেন মাহেরীন চৌধুরী ম্যাম। এছাড়া ওনার শ্বশুর বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একজন গর্বিত সদস্য ছিলেন।”

 

 

নীলফামারী প্রতিনিধি : বিডিপলিটিক্স টোয়েন্টিফোর ডটকম

নিউজটি শেয়ার করুন

“আমাদের বিএএফ শাহীন কলেজের শিক্ষার্থী ছিলেন মাহেরীন চৌধুরী ম্যাম। ওনার শ্বশুর ছিলেন বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একজন গর্বিত সদস্য,” বলেন গ্রুপ ক্যাপ্টেন মমিনুল ইসলাম।

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: মাহেরীনের সমাধিতে বিমান বাহিনী প্রধানের শ্রদ্ধা

আপডেট সময় ০৯:০৫:০২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই ২০২৫

 

রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহত শিক্ষক মাহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে শ্রদ্ধা জানিয়েছে বাংলাদেশ বিমান বাহিনী।

বুধবার সন্ধ্যায় বাহিনী প্রধানের পক্ষে নীলফামারী জলঢাকার বগুলাগাড়ি গ্রামে মাহেরীনের বাবার বাড়িতে আসে বিমান বাহিনীর একটি দল। তারা মাহেরীন চৌধুরীর স্বামী, দুই সন্তান ও তাদের স্বজদের সমবেদনা জানান।

পরে স্বজনদের সঙ্গে নিয়ে তারা বগুলাগাড়ি স্কুল অ্যান্ড কলেজ সংলগ্ন কবরস্থানে গিয়ে মাহেরীনের সমাধিতে বিমান বাহিনী প্রধানের পক্ষে শ্রদ্ধা জানান। সবশেষে মাহেরীনের রুহের মাগফেরাত কামনায় মোনজাত হয়।

প্রতিনিধি দলে নেতৃত্ব দেওয়া গ্রুপ ক্যাপ্টেন মমিনুল ইসলাম বলেন, “মাহেরীন চৌধুরী শুধু শিক্ষকই ছিলেন না, তিনি একজন গর্বিত মায়ের মতো ছিলেন। শিক্ষার্থীদের বাঁচাতে গিয়ে নিজের প্রাণ বিসর্জন দিয়ে তার প্রমান তিনি রেখে গেছেন।”

মমিনুল ইসলাম বলেন, “আমাদের বিএএফ শাহীন কলেজের শিক্ষার্থী ছিলেন মাহেরীন চৌধুরী ম্যাম। এছাড়া ওনার শ্বশুর বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একজন গর্বিত সদস্য ছিলেন।”

 

 

নীলফামারী প্রতিনিধি : বিডিপলিটিক্স টোয়েন্টিফোর ডটকম