০৮:৪৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪

মাদক-সন্ত্রাস ঠেকাতে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যৌথ অভিযান : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

নিজস্ব সংবাদ দাতা
  • আপডেট সময় ০৬:৫৪:৪৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ মে ২০২৩
  • / ১০৬ বার পড়া হয়েছে

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সন্ত্রাসী কার্যক্রম ঠেকাতে অস্ত্র ও মাদক উদ্ধারে যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হবে। এ অভিযানে প্রয়োজনে সেনাবাহিনীও থাকতে পারে বলে জানান তিনি। মঙ্গলবার (২৩ মে) সচিবালয়ে রোহিঙ্গা সমন্বয়, ব্যবস্থাপনা ও আইনশৃঙ্খলা সম্পর্কিত জাতীয় কমিটির সভায় অংশগ্রহণ শেষে মন্ত্রী সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, রোহিঙ্গা ক‌্যাম্পগুলোতে রক্তপাত হচ্ছে। তাদের অপতৎপরতা বাড়ছে। সেজন‌্য সভায় এভাবে সিদ্ধান্ত হয়েছে যে, রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীরা যেন ক‌্যাম্পের অভ‌্যন্তরে কোনো ধরনের অপতৎপরতা চালাতে না পারে, সেই লক্ষ‌্যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল, চেকপোস্ট ও গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো হবে।

তিনি বলেন, সুনির্দিষ্ট তথ‌্যের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা হবে। আরসা ও আরাকান আর্মির কেউ যেন রোহিঙ্গা ক‌্যাম্পে না ঢুকতে পারে, সেজন‌্য আমরা ব‌্যবস্থা গ্রহণ করব। সেজন‌্য প্রয়োজন মোতাবেক সেনাবাহিনীসহ যৌথ অভিযান হতে পারে। আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, রোহিঙ্গা ক‌্যাম্পের মধ‌্যে মাদক ও অস্ত্র উদ্ধারে ব‌্যাপক অভিযান চলবে। প্রয়োজনে যৌথ অভিযান চলবে।

ক‌্যাম্প থেকে যেন কোনো রোহিঙ্গা বের হয়ে না আসতে পারেন, সেজন‌্য কাঁটাতারের বেড়া দিয়েছি, ওয়াচ টাওয়ার হয়েছে, সেখানে নিয়মিত টহলের ব‌্যবস্থাও আছে। সেগুলো আরও জোরদার করা হবে। যাতে তারা বাইরে না আসতে পারেন। যৌথ টহলসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সবসময় তৎপর থাকবে।

ট্যাগস

নিউজটি শেয়ার করুন

মাদক-সন্ত্রাস ঠেকাতে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যৌথ অভিযান : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

আপডেট সময় ০৬:৫৪:৪৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ মে ২০২৩

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সন্ত্রাসী কার্যক্রম ঠেকাতে অস্ত্র ও মাদক উদ্ধারে যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হবে। এ অভিযানে প্রয়োজনে সেনাবাহিনীও থাকতে পারে বলে জানান তিনি। মঙ্গলবার (২৩ মে) সচিবালয়ে রোহিঙ্গা সমন্বয়, ব্যবস্থাপনা ও আইনশৃঙ্খলা সম্পর্কিত জাতীয় কমিটির সভায় অংশগ্রহণ শেষে মন্ত্রী সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, রোহিঙ্গা ক‌্যাম্পগুলোতে রক্তপাত হচ্ছে। তাদের অপতৎপরতা বাড়ছে। সেজন‌্য সভায় এভাবে সিদ্ধান্ত হয়েছে যে, রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীরা যেন ক‌্যাম্পের অভ‌্যন্তরে কোনো ধরনের অপতৎপরতা চালাতে না পারে, সেই লক্ষ‌্যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল, চেকপোস্ট ও গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো হবে।

তিনি বলেন, সুনির্দিষ্ট তথ‌্যের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা হবে। আরসা ও আরাকান আর্মির কেউ যেন রোহিঙ্গা ক‌্যাম্পে না ঢুকতে পারে, সেজন‌্য আমরা ব‌্যবস্থা গ্রহণ করব। সেজন‌্য প্রয়োজন মোতাবেক সেনাবাহিনীসহ যৌথ অভিযান হতে পারে। আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, রোহিঙ্গা ক‌্যাম্পের মধ‌্যে মাদক ও অস্ত্র উদ্ধারে ব‌্যাপক অভিযান চলবে। প্রয়োজনে যৌথ অভিযান চলবে।

ক‌্যাম্প থেকে যেন কোনো রোহিঙ্গা বের হয়ে না আসতে পারেন, সেজন‌্য কাঁটাতারের বেড়া দিয়েছি, ওয়াচ টাওয়ার হয়েছে, সেখানে নিয়মিত টহলের ব‌্যবস্থাও আছে। সেগুলো আরও জোরদার করা হবে। যাতে তারা বাইরে না আসতে পারেন। যৌথ টহলসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সবসময় তৎপর থাকবে।