১১:২৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪

মুরগির দাম না কমালে আইনি ব্যবস্থা : ভোক্তা অধিদপ্তর

নিজস্ব সংবাদ দাতা
  • আপডেট সময় ০৯:৩১:১৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ মার্চ ২০২৩
  • / ১২৫ বার পড়া হয়েছে

পোলট্রি মুরগির অযৌক্তিক মূল্যবৃদ্ধি প্রসঙ্গে বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) দুপুরে প্রয়োজনীয় তথ্যাদিসহ করপোরেট কোম্পানিগুলোকে ব্যাখ্যা প্রদানের জন্য নির্দেশ দিয়েছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। অনথ্যায় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করারও সতর্কসংকেত দিয়েছে সরকারি এ প্রতিষ্ঠানটি।

বুধববার (২২ মার্চ) এক চিঠিতে এ নির্দেশ প্রদান করা হয়। চিঠিতে কাজী ফার্মস লিমিটেড, আফতাব বহুমুখী ফার্মস লিমিটেড, সিপি বাংলাদেশ এবং প্যারাগন পোলট্রি অ্যান্ড হ্যাচারির নাম উল্লেখ রয়েছে। 

চিঠিতে বলা হয়, গত ৯ মার্চ এক সভায় পোলট্রি মুরগি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ও ব্যবসায়ীরা যৌক্তিকমূল্যে পোল্ট্রি মুরগি বিক্রি করবেন মর্মে সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত নেওয়া হলেও বাজারে তা পরিলক্ষিত হয়নি। বরং আরও অধিকমূল্যে তা বিক্রি হচ্ছে, যা ‘ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ এর ২১ (খ) ধারা’ অনুযায়ী ভোক্তা অধিকার বিরোধী অপরাধ।

এর আগে ৯ মার্চ পোলট্রি মুরিগি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ও ব্যবসায়ীদের সাথে অধিদপ্তরের সভাকক্ষে একটি মতবিনিময় সভা আয়োজন করা হয়। ওই সভায় পোলট্রি মুরগি উৎপাদন ব্যয় করপোরেট পর্যায়ে ১৩০ টাকা থেকে ১৪০ টাকা ও প্রান্তিক খামারি পর্যায়ে ১৫০ টাকা থেকে ১৬০ টাকা, যা খুচরা পর্যায়ে ২০০ টাকার অধিক নয় মর্মে মুরগি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানসমূহ অবহিত করে।

কিন্তু বুধবার সরেজমিনে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, এফবিসিসিআইর সিনিয়র সহসভাপতি ও বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি কর্তৃক যৌথ তদারকিকালে ২৭০ টাকা পর্যন্ত কেজিতে মুরগি বিক্রি করতে দেখা যায়।

ট্যাগস

নিউজটি শেয়ার করুন

মুরগির দাম না কমালে আইনি ব্যবস্থা : ভোক্তা অধিদপ্তর

আপডেট সময় ০৯:৩১:১৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ মার্চ ২০২৩

পোলট্রি মুরগির অযৌক্তিক মূল্যবৃদ্ধি প্রসঙ্গে বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) দুপুরে প্রয়োজনীয় তথ্যাদিসহ করপোরেট কোম্পানিগুলোকে ব্যাখ্যা প্রদানের জন্য নির্দেশ দিয়েছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। অনথ্যায় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করারও সতর্কসংকেত দিয়েছে সরকারি এ প্রতিষ্ঠানটি।

বুধববার (২২ মার্চ) এক চিঠিতে এ নির্দেশ প্রদান করা হয়। চিঠিতে কাজী ফার্মস লিমিটেড, আফতাব বহুমুখী ফার্মস লিমিটেড, সিপি বাংলাদেশ এবং প্যারাগন পোলট্রি অ্যান্ড হ্যাচারির নাম উল্লেখ রয়েছে। 

চিঠিতে বলা হয়, গত ৯ মার্চ এক সভায় পোলট্রি মুরগি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ও ব্যবসায়ীরা যৌক্তিকমূল্যে পোল্ট্রি মুরগি বিক্রি করবেন মর্মে সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত নেওয়া হলেও বাজারে তা পরিলক্ষিত হয়নি। বরং আরও অধিকমূল্যে তা বিক্রি হচ্ছে, যা ‘ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ এর ২১ (খ) ধারা’ অনুযায়ী ভোক্তা অধিকার বিরোধী অপরাধ।

এর আগে ৯ মার্চ পোলট্রি মুরিগি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ও ব্যবসায়ীদের সাথে অধিদপ্তরের সভাকক্ষে একটি মতবিনিময় সভা আয়োজন করা হয়। ওই সভায় পোলট্রি মুরগি উৎপাদন ব্যয় করপোরেট পর্যায়ে ১৩০ টাকা থেকে ১৪০ টাকা ও প্রান্তিক খামারি পর্যায়ে ১৫০ টাকা থেকে ১৬০ টাকা, যা খুচরা পর্যায়ে ২০০ টাকার অধিক নয় মর্মে মুরগি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানসমূহ অবহিত করে।

কিন্তু বুধবার সরেজমিনে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, এফবিসিসিআইর সিনিয়র সহসভাপতি ও বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি কর্তৃক যৌথ তদারকিকালে ২৭০ টাকা পর্যন্ত কেজিতে মুরগি বিক্রি করতে দেখা যায়।