০১:৫৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫
“আশা করছি, আল্লাহর রহমতে ভালো ফল আসবে,” বলেন তিনি।

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক আলোচনা: বিস্তারিত বলতে ‘অপারগতা’ বাণিজ্য উপদেষ্টার

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক : বিডিপলিটিক্স টোয়েন্টিফোর ডটকম
  • আপডেট সময় ০৯:১৩:৫৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫
  • / ৩১ বার পড়া হয়েছে

 

বাংলাদেশি পণ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পূরক শুল্ক কমিয়ে আনতে দ্বিতীয় দফার আলোচনাকে ‘ইতিবাচক’ বলে মন্তব্য করলেও বিস্তারিত জানাতে অপরাগতা প্রকাশ করেছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দিন।

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেরার একদিন পর সোমবার সচিবালয়ে বাংলাদেশি ব্যবসায়ী নেতা ও অর্থনীতিবিদদের সঙ্গে আলোচনা শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন তিনি।

দ্বিতীয় দফার আলোচনা শেষে রোববার যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশের ফিরেছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা, সেখানে কিছু বিষয় অমীমাসিংত রয়ে গেছে বলে সরকারের তরফ থেকে জানানো হয়েছে।

তৃতীয় দফা আলোচনার প্রস্তুতি হিসেবে অংশীজনদের সঙ্গে পরামর্শ করার বিষয়টি তুলে ধরে তিনি বলেন, “আন্তঃমন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয় রয়ে গেছে। সেগুলো আলোচনা করে অতি দ্রুত আমরা তৃতীয় দফার আলোচনার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ফেরত যাচ্ছি। আশা করছি, আল্লাহর রহমতে ভালো ফল আসবে।”

“আলোচনাগুলো উৎসাহব্যঞ্জক এবং যথেষ্ট আকর্ষণীয় ছিল। সর্বোচ্চ পর্যায়ে আলোচনাটা হয়েছে। আমাদের টিম দফায় দফায় ৩৫ থেকে ৪০ জনের সঙ্গে আলাপ করেছে। টানা তিন দিন আলোচনা হয়েছে।”

পরবর্তী আলোচনা কবে হচ্ছে জানতে চাইলে উপদেষ্টা বলেন, “সামনের সপ্তাহের মাঝামাঝি সময়ের দিকে আমরা আবার যাবো। আমরা আগে ওনাদের জানাবো, তারপর ওনারা সময় দেবেন এবং আমরা আলোচনায় বসবো।”

ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলোচনার বিষয়ে তিনি বলেন, “সুন্দর আলোচনা হয়েছে। ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে সুন্দর সুন্দর কিছু পরামর্শ আমরা পেয়েছি। এই পরামর্শগুলো আমরা কাজে লাগাবো। এগুলো প্রকাশ করার কিছু নেই।”

আলোচনা কতদূর এগোলো জানতে চাইলে পেশায় ব্যবসায়ী এই উপদেষ্টা বলেন, “আলোচনা যথেষ্ট আকর্ষণীয় ছিল। আশা করি এখান থেকে প্রাসঙ্গিক ও যৌক্তিক শুল্ক নির্ধারণ করে আনতে পারবো।

“প্রতিযোগিতামূলক মূল্যে আমরা যুক্তরাষ্ট্রে ব্যবসা করি। আশা করি সক্ষমতা দিয়ে এবং বৈষম্যহীনভাবে আমাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সফলতার সঙ্গে ব্যবসা করে যেতে পারবে।”

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনার মূল্যায়ন জানতে চাইলে তা প্রকাশ করতে রাজি হননি উপদেষ্টা। বলেন, “নিয়ম অনুযায়ী দুই দেশের মধ্যে আলোচনা প্রকাশ না করার শর্ত রয়েছে।”

৮ জুলাই প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসকে পাঠানো এক চিঠিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, বাংলাদেশের পণ্য আমদানিতে তারা ৩৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করবেন, যা ১ আগস্ট থেকে কার্যকর হবে।

 

 

ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় বসার পর গত ২ এপ্রিল শতাধিক দেশের ওপর চড়া হারে শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন। বাংলাদেশের ওপর তখন বাড়তি ৩৭ শতাংশ শুল্কের ঘোষণা আসে।

এ নিয়ে উদ্বেগের মধ্যে সম্পূরক শুল্ক পুনর্বিবেচনা করতে ডনাল্ড ট্রাম্পকে চিঠি পাঠান বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস। বাণিজ্য ঘাটতি কমিয়ে আনতে পদক্ষেপ নেওয়ার কথা তুলে ধরে শুল্কারোপের সিদ্ধান্ত তিন মাস স্থগিত রাখার অনুরোধ করা হয় সেখানে।

এই তিন মাস সময় ট্রাম্প মূলত দিয়েছিলেন আলোচনার জন্য। বাংলাদেশের তরফ থেকেও সে বিষয়ে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। ৬২৬টি পণ্যে শুল্ক ছাড়ের ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল বাজেটে।

কিন্তু তাতে কাজ হয়নি। ৩৭ শতাংশের বদলে ট্রাম্প এবার ৩৫ শতাংশ শুল্কের খড়্গ নামিয়েছেন বাংলাদেশের ওপর।

এতদিন বাংলাদেশের পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্কহার ছিল গড়ে ১৫ শতাংশ, এখন নতুন করে আরও ৩৫ শতাংশ শুল্ক বাড়ায় এটি দাঁড়াবে ৫০ শতাংশে।

তাতে সবচেয়ে বড় ধাক্কা খাবে বাংলাদেশি তৈরি পোশাক খাত, কারণ যুক্তরাষ্ট্রই বাংলাদেশি পোশাকের সবচেয়ে বড় বাজার।

বাংলাদেশসহ ১৪টি দেশের পণ্যে যুক্তরাষ্ট্র এই বাড়তি শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছে। অন্যদিকে পোশাক বাণিজ্যে বাংলাদেশের প্রতিযোগী ভিয়েতনাম ইতোমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি করে শুল্ক ২০ শতাংশে নামিয়ে এনেছে। ভারতও চুক্তির কাছাকাছি পৌঁছে গেছে।

সরকারের তরফ থেকে বলা হচ্ছে, শুল্কের বিষয়ে বাংলাদেশও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে একটি চুক্তিতে আসার চেষ্টা করছে। সেজন্য আলোচনাও চলছে।

গত সপ্তাহে সে প্রসঙ্গ ধরে বাণিজ্য সচিব বলেছিলেন, “তারা আগের ফ্রেমওয়ার্ক এগ্রিমেন্টের যে খসড়া পাঠিয়েছিল, তার ওপর আমাদের রেসপন্স আমরা পাঠিয়েছি। সেটার ওপর আমাদের কয়েক দফা মিটিং হয়েছে।”

এই ফ্রেমওয়ার্ক এগ্রিমেন্টের বিষয়ে জানতে চাইলে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, “যেহেতু একটা নন ডিসক্লোজার এগ্রিমেন্ট আছে, তাই সেই ধরনের কোনো প্রশ্নের উত্তর আমি দেব না।”

পোশাক খাতের ব্যবসায়ীদের সংগঠন বিকেএমইএ সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, “আজকের আলোচনায় আমরা যতটুকু বুঝেছি, সরকারের পক্ষ থেকে যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়ে বিষয়টি এগিয়ে নেওয়া হচ্ছে। সব বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। আমরা সন্তুষ্ট। আগে হতাশ ছিলাম, এখন নাই।”

বৈঠকে বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান, বাংলাদেশ চেম্বারের সভাপতি আনোয়ারুল আলম চৌধুরী পারভেজ, বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান, অ্যাপেক্স ফুটওয়ারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর, সানেমের নির্বাহী পরিচালক ও অর্থনীতিবিদ সেলিম রায়হান, পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশের চেয়ারম্যান মাসরুর রিয়াজ, র‍্যাপিডের চেয়ারম্যান আবদুর রাজ্জাক, এফবিসিসিআইয়ের প্রশাসক মো. হাফিজুর রহমানও উপস্থিত ছিলেন।

সূত্র : বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম

 

 

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক : বিডিপলিটিক্স টোয়েন্টিফোর ডটকম

নিউজটি শেয়ার করুন

“আশা করছি, আল্লাহর রহমতে ভালো ফল আসবে,” বলেন তিনি।

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক আলোচনা: বিস্তারিত বলতে ‘অপারগতা’ বাণিজ্য উপদেষ্টার

আপডেট সময় ০৯:১৩:৫৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫

 

বাংলাদেশি পণ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পূরক শুল্ক কমিয়ে আনতে দ্বিতীয় দফার আলোচনাকে ‘ইতিবাচক’ বলে মন্তব্য করলেও বিস্তারিত জানাতে অপরাগতা প্রকাশ করেছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দিন।

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেরার একদিন পর সোমবার সচিবালয়ে বাংলাদেশি ব্যবসায়ী নেতা ও অর্থনীতিবিদদের সঙ্গে আলোচনা শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন তিনি।

দ্বিতীয় দফার আলোচনা শেষে রোববার যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশের ফিরেছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা, সেখানে কিছু বিষয় অমীমাসিংত রয়ে গেছে বলে সরকারের তরফ থেকে জানানো হয়েছে।

তৃতীয় দফা আলোচনার প্রস্তুতি হিসেবে অংশীজনদের সঙ্গে পরামর্শ করার বিষয়টি তুলে ধরে তিনি বলেন, “আন্তঃমন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয় রয়ে গেছে। সেগুলো আলোচনা করে অতি দ্রুত আমরা তৃতীয় দফার আলোচনার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ফেরত যাচ্ছি। আশা করছি, আল্লাহর রহমতে ভালো ফল আসবে।”

“আলোচনাগুলো উৎসাহব্যঞ্জক এবং যথেষ্ট আকর্ষণীয় ছিল। সর্বোচ্চ পর্যায়ে আলোচনাটা হয়েছে। আমাদের টিম দফায় দফায় ৩৫ থেকে ৪০ জনের সঙ্গে আলাপ করেছে। টানা তিন দিন আলোচনা হয়েছে।”

পরবর্তী আলোচনা কবে হচ্ছে জানতে চাইলে উপদেষ্টা বলেন, “সামনের সপ্তাহের মাঝামাঝি সময়ের দিকে আমরা আবার যাবো। আমরা আগে ওনাদের জানাবো, তারপর ওনারা সময় দেবেন এবং আমরা আলোচনায় বসবো।”

ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলোচনার বিষয়ে তিনি বলেন, “সুন্দর আলোচনা হয়েছে। ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে সুন্দর সুন্দর কিছু পরামর্শ আমরা পেয়েছি। এই পরামর্শগুলো আমরা কাজে লাগাবো। এগুলো প্রকাশ করার কিছু নেই।”

আলোচনা কতদূর এগোলো জানতে চাইলে পেশায় ব্যবসায়ী এই উপদেষ্টা বলেন, “আলোচনা যথেষ্ট আকর্ষণীয় ছিল। আশা করি এখান থেকে প্রাসঙ্গিক ও যৌক্তিক শুল্ক নির্ধারণ করে আনতে পারবো।

“প্রতিযোগিতামূলক মূল্যে আমরা যুক্তরাষ্ট্রে ব্যবসা করি। আশা করি সক্ষমতা দিয়ে এবং বৈষম্যহীনভাবে আমাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সফলতার সঙ্গে ব্যবসা করে যেতে পারবে।”

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনার মূল্যায়ন জানতে চাইলে তা প্রকাশ করতে রাজি হননি উপদেষ্টা। বলেন, “নিয়ম অনুযায়ী দুই দেশের মধ্যে আলোচনা প্রকাশ না করার শর্ত রয়েছে।”

৮ জুলাই প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসকে পাঠানো এক চিঠিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, বাংলাদেশের পণ্য আমদানিতে তারা ৩৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করবেন, যা ১ আগস্ট থেকে কার্যকর হবে।

 

 

ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় বসার পর গত ২ এপ্রিল শতাধিক দেশের ওপর চড়া হারে শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন। বাংলাদেশের ওপর তখন বাড়তি ৩৭ শতাংশ শুল্কের ঘোষণা আসে।

এ নিয়ে উদ্বেগের মধ্যে সম্পূরক শুল্ক পুনর্বিবেচনা করতে ডনাল্ড ট্রাম্পকে চিঠি পাঠান বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস। বাণিজ্য ঘাটতি কমিয়ে আনতে পদক্ষেপ নেওয়ার কথা তুলে ধরে শুল্কারোপের সিদ্ধান্ত তিন মাস স্থগিত রাখার অনুরোধ করা হয় সেখানে।

এই তিন মাস সময় ট্রাম্প মূলত দিয়েছিলেন আলোচনার জন্য। বাংলাদেশের তরফ থেকেও সে বিষয়ে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। ৬২৬টি পণ্যে শুল্ক ছাড়ের ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল বাজেটে।

কিন্তু তাতে কাজ হয়নি। ৩৭ শতাংশের বদলে ট্রাম্প এবার ৩৫ শতাংশ শুল্কের খড়্গ নামিয়েছেন বাংলাদেশের ওপর।

এতদিন বাংলাদেশের পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্কহার ছিল গড়ে ১৫ শতাংশ, এখন নতুন করে আরও ৩৫ শতাংশ শুল্ক বাড়ায় এটি দাঁড়াবে ৫০ শতাংশে।

তাতে সবচেয়ে বড় ধাক্কা খাবে বাংলাদেশি তৈরি পোশাক খাত, কারণ যুক্তরাষ্ট্রই বাংলাদেশি পোশাকের সবচেয়ে বড় বাজার।

বাংলাদেশসহ ১৪টি দেশের পণ্যে যুক্তরাষ্ট্র এই বাড়তি শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছে। অন্যদিকে পোশাক বাণিজ্যে বাংলাদেশের প্রতিযোগী ভিয়েতনাম ইতোমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি করে শুল্ক ২০ শতাংশে নামিয়ে এনেছে। ভারতও চুক্তির কাছাকাছি পৌঁছে গেছে।

সরকারের তরফ থেকে বলা হচ্ছে, শুল্কের বিষয়ে বাংলাদেশও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে একটি চুক্তিতে আসার চেষ্টা করছে। সেজন্য আলোচনাও চলছে।

গত সপ্তাহে সে প্রসঙ্গ ধরে বাণিজ্য সচিব বলেছিলেন, “তারা আগের ফ্রেমওয়ার্ক এগ্রিমেন্টের যে খসড়া পাঠিয়েছিল, তার ওপর আমাদের রেসপন্স আমরা পাঠিয়েছি। সেটার ওপর আমাদের কয়েক দফা মিটিং হয়েছে।”

এই ফ্রেমওয়ার্ক এগ্রিমেন্টের বিষয়ে জানতে চাইলে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, “যেহেতু একটা নন ডিসক্লোজার এগ্রিমেন্ট আছে, তাই সেই ধরনের কোনো প্রশ্নের উত্তর আমি দেব না।”

পোশাক খাতের ব্যবসায়ীদের সংগঠন বিকেএমইএ সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, “আজকের আলোচনায় আমরা যতটুকু বুঝেছি, সরকারের পক্ষ থেকে যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়ে বিষয়টি এগিয়ে নেওয়া হচ্ছে। সব বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। আমরা সন্তুষ্ট। আগে হতাশ ছিলাম, এখন নাই।”

বৈঠকে বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান, বাংলাদেশ চেম্বারের সভাপতি আনোয়ারুল আলম চৌধুরী পারভেজ, বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান, অ্যাপেক্স ফুটওয়ারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর, সানেমের নির্বাহী পরিচালক ও অর্থনীতিবিদ সেলিম রায়হান, পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশের চেয়ারম্যান মাসরুর রিয়াজ, র‍্যাপিডের চেয়ারম্যান আবদুর রাজ্জাক, এফবিসিসিআইয়ের প্রশাসক মো. হাফিজুর রহমানও উপস্থিত ছিলেন।

সূত্র : বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম

 

 

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক : বিডিপলিটিক্স টোয়েন্টিফোর ডটকম