০৪:৩৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪

রো‌হিঙ্গা‌দের জন্য সাড়ে ৬ মিলিয়ন ডলার দে‌বে নরওয়ে

নিজস্ব সংবাদ দাতা
  • আপডেট সময় ১১:২০:৫২ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ মে ২০২৩
  • / ১০০ বার পড়া হয়েছে

রো‌হিঙ্গাদের জন্য সাড়ে ৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার সহায়তার ঘোষণা দি‌য়ে‌ছে নরওয়ে।বুধবার (১০ মে) নরওয়ের জলবায়ু ও পরিবেশ মন্ত্রীর স্টেট সেক্রেটারি রানহিল্ড শুনার সিরস্টা এ অর্থ সহায়তার ঘোষণা দেন।

রো‌হিঙ্গা‌দের দৈনন্দিন কার্যক্রমের জ্বালানি ও পরিবেশবিষয়ক কর্মসূচিতে এই অর্থ ব‌্যবহার করা হ‌বে। নিরাপদ জ্বালানি ও শক্তির জন্য এ সব কর্মকাণ্ড জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও), জাতিসংঘের অভিবাসন সংস্থা (আইওএম), জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআর, ও বিশ্ব খাদ্য সংস্থা (ডব্লিউএফপি)-র যৌথ কার্যক্রম “সেফ এক্সেস টু ফুয়েল এন্ড এনার্জি প্লাস, ফেইজ ২” (সেফ+২)-এর আওতাধীন।

রানহিল্ড শুনার সিরস্টা বলেন, এই কর্মসূচি শরণার্থীদের জীবনমান উন্নয়নের পাশাপাশি পরিবেশের ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে, তা চমৎকার। তিনি বলেন, আমাদের অনুদানে শরণার্থীদের জন্য রান্নার পরিচ্ছন্ন জ্বালানির ব্যবস্থা করা যাবে। পাশাপাশি স্থানীয় পরিবেশ পুনরুদ্ধারের কাজ চলবে। ফলে শরণার্থী ও তাদের আশ্রয় দানকারী স্থানীয় জনগণ উপকার পাবে।

এ প্রোগ্রামের সঙ্গে জড়িত জাতিসংঘের সংস্থাগুলোর পক্ষে ইউএনএইচসিআরের বাংলাদেশে নিযুক্ত প্রতিনিধি (রিপ্রেজেন্টেটিভ) ইয়োহানেস ভন ডার ক্লাও বলেন, নরওয়ে সরকার ও এর জনগণের এই অনুদানের মাধ্যমে আমরা প্রায় ২ লাখ রোহিঙ্গা পরিবারকে এলপি গ্যাস দিতে পারব। তিনি বলেন, পরিচ্ছন্ন জ্বালানি শরণার্থীদের সুস্থতা ও জীবনমান উন্নয়নে কাজ করে। একইসঙ্গে এটি বনে লাকড়ি সংগ্রহ করতে গিয়ে লিঙ্গ-ভিত্তিক সহিংসতা ও অন্যান্য সুরক্ষা ঝুঁকি রোধ করে।

ট্যাগস

নিউজটি শেয়ার করুন

রো‌হিঙ্গা‌দের জন্য সাড়ে ৬ মিলিয়ন ডলার দে‌বে নরওয়ে

আপডেট সময় ১১:২০:৫২ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ মে ২০২৩

রো‌হিঙ্গাদের জন্য সাড়ে ৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার সহায়তার ঘোষণা দি‌য়ে‌ছে নরওয়ে।বুধবার (১০ মে) নরওয়ের জলবায়ু ও পরিবেশ মন্ত্রীর স্টেট সেক্রেটারি রানহিল্ড শুনার সিরস্টা এ অর্থ সহায়তার ঘোষণা দেন।

রো‌হিঙ্গা‌দের দৈনন্দিন কার্যক্রমের জ্বালানি ও পরিবেশবিষয়ক কর্মসূচিতে এই অর্থ ব‌্যবহার করা হ‌বে। নিরাপদ জ্বালানি ও শক্তির জন্য এ সব কর্মকাণ্ড জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও), জাতিসংঘের অভিবাসন সংস্থা (আইওএম), জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআর, ও বিশ্ব খাদ্য সংস্থা (ডব্লিউএফপি)-র যৌথ কার্যক্রম “সেফ এক্সেস টু ফুয়েল এন্ড এনার্জি প্লাস, ফেইজ ২” (সেফ+২)-এর আওতাধীন।

রানহিল্ড শুনার সিরস্টা বলেন, এই কর্মসূচি শরণার্থীদের জীবনমান উন্নয়নের পাশাপাশি পরিবেশের ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে, তা চমৎকার। তিনি বলেন, আমাদের অনুদানে শরণার্থীদের জন্য রান্নার পরিচ্ছন্ন জ্বালানির ব্যবস্থা করা যাবে। পাশাপাশি স্থানীয় পরিবেশ পুনরুদ্ধারের কাজ চলবে। ফলে শরণার্থী ও তাদের আশ্রয় দানকারী স্থানীয় জনগণ উপকার পাবে।

এ প্রোগ্রামের সঙ্গে জড়িত জাতিসংঘের সংস্থাগুলোর পক্ষে ইউএনএইচসিআরের বাংলাদেশে নিযুক্ত প্রতিনিধি (রিপ্রেজেন্টেটিভ) ইয়োহানেস ভন ডার ক্লাও বলেন, নরওয়ে সরকার ও এর জনগণের এই অনুদানের মাধ্যমে আমরা প্রায় ২ লাখ রোহিঙ্গা পরিবারকে এলপি গ্যাস দিতে পারব। তিনি বলেন, পরিচ্ছন্ন জ্বালানি শরণার্থীদের সুস্থতা ও জীবনমান উন্নয়নে কাজ করে। একইসঙ্গে এটি বনে লাকড়ি সংগ্রহ করতে গিয়ে লিঙ্গ-ভিত্তিক সহিংসতা ও অন্যান্য সুরক্ষা ঝুঁকি রোধ করে।