০৫:২৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪

শিগগিরই যুগপৎ আন্দোলনের যৌথ ঘোষণা : মির্জা ফখরুল

নিজস্ব সংবাদ দাতা
  • আপডেট সময় ০৫:৫৭:১৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২ এপ্রিল ২০২৩
  • / ৭০ বার পড়া হয়েছে

শিগগিরই যুগপৎ আন্দোলনের যৌথ ঘোষণা দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। রোববার (২ এপ্রিল) দুপুরে গুলশানে খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক বৈঠক শেষে তিনি এ কথা জানান।

ফখরুল বলেন, চলমান আন্দোলন কর্মসূচি নিয়ে গণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গেও বিষয়গুলো নিয়ে কথা হয়েছে। তিনি বলেন, আন্দোলনকে আরও বেগবান করে এই সরকারকে সরাতে হবে। নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকারকে প্রতিষ্ঠা করা হবে। আমরা একমত, আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনে অংশ নেব না।

বিএনপির এই নেতা বলেন, এ সরকার অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে সংবাদপত্রের স্বাধীনতাকে দমন করার জন্য গত ১৪ বছর ধরে সাংবাদিকদের গ্রেপ্তার করছে, মিথ্যা মামলা দিচ্ছে। ফখরুল বলেন, ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট ব্যবহার করে এই সরকার সংবাদপত্রের স্বাধীনতা, সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ করছে। বৈঠকে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু, যুগ্ম-মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল উপস্থিত ছিলেন।

এ ছাড়া গণতন্ত্র মঞ্চের পক্ষ থেকে জেএসডি সভাপতি আ স ম আব্দুর রব, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের হাসনাত কাইয়ুম, গণ-অধিকার পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক রাশেদ খান উপস্থিত ছিলেন।

ট্যাগস

নিউজটি শেয়ার করুন

শিগগিরই যুগপৎ আন্দোলনের যৌথ ঘোষণা : মির্জা ফখরুল

আপডেট সময় ০৫:৫৭:১৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২ এপ্রিল ২০২৩

শিগগিরই যুগপৎ আন্দোলনের যৌথ ঘোষণা দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। রোববার (২ এপ্রিল) দুপুরে গুলশানে খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক বৈঠক শেষে তিনি এ কথা জানান।

ফখরুল বলেন, চলমান আন্দোলন কর্মসূচি নিয়ে গণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গেও বিষয়গুলো নিয়ে কথা হয়েছে। তিনি বলেন, আন্দোলনকে আরও বেগবান করে এই সরকারকে সরাতে হবে। নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকারকে প্রতিষ্ঠা করা হবে। আমরা একমত, আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনে অংশ নেব না।

বিএনপির এই নেতা বলেন, এ সরকার অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে সংবাদপত্রের স্বাধীনতাকে দমন করার জন্য গত ১৪ বছর ধরে সাংবাদিকদের গ্রেপ্তার করছে, মিথ্যা মামলা দিচ্ছে। ফখরুল বলেন, ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট ব্যবহার করে এই সরকার সংবাদপত্রের স্বাধীনতা, সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ করছে। বৈঠকে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু, যুগ্ম-মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল উপস্থিত ছিলেন।

এ ছাড়া গণতন্ত্র মঞ্চের পক্ষ থেকে জেএসডি সভাপতি আ স ম আব্দুর রব, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের হাসনাত কাইয়ুম, গণ-অধিকার পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক রাশেদ খান উপস্থিত ছিলেন।