০৮:২২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১১ মে ২০২৫

রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি করার দায়ে তিনজন গ্রেপ্তার

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০১:৩৬:৩৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৩
  • / ১৮৭ বার পড়া হয়েছে

যুক্তরাজ্যে রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি করার দায়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। একটি বড় জাতীয় নিরাপত্তা তদন্তে তাদের অভিযুক্ত করা হয়েছে। খবর বিবিসি। আসামিরা সবাই বুলগেরিয়ান নাগরিক। তারা ফেব্রুয়ারিতে আটক হন। তখন থেকেই তাদের আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর হেফাজতে রাখা হয়েছিল। অরলিন রোউসেভ, বিজের ঝামবাঝভ ও ক্যাতরিন ইভানোভা নামে এই তিন ব্যক্তি যুক্তরাজ্যে কয়েক বছর ধরে থাকছিলেন এবং বিভিন্ন কাজ করছিলেন। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তারা রাশিয়ার নিরাপত্তা বাহিনীর হয়ে কাজ করছিলেন। তাদের বিরুদ্ধে অযৌক্তিক অভিপ্রায়সহ জাল পরিচয়-নথি রাখার অভিযোগ আনা হয়েছে। তারা সব জেনেই এসব জাল কাগজপত্র রেখেছিলেন বলে অভিযোগ আনা হয়েছে। এসব কাগজপত্রের মধ্যে রয়েছে পাসপোর্ট, পরিচয়পত্র এবং যুক্তরাজ্য, বুলগেরিয়া, ফ্রান্স, ইতালি, স্পেন, ক্রোয়েশিয়া, স্লোভেনিয়া, গ্রিস ও চেক প্রজাতন্ত্রে থাকার মতো নথি। তিন আসামইকে মেট্রোপলিটন পুলিশের সন্ত্রাসবিরোধী গোয়েন্দারা অফিসিয়াল সিক্রেটস আইনের অধীনে গ্রেপ্তার করেন। গুপ্তচরবৃত্তি পর্যবেক্ষণের দায়িত্ব মেট্রো পুলিশের।

ট্যাগস

নিউজটি শেয়ার করুন

রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি করার দায়ে তিনজন গ্রেপ্তার

আপডেট সময় ০১:৩৬:৩৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৩

যুক্তরাজ্যে রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি করার দায়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। একটি বড় জাতীয় নিরাপত্তা তদন্তে তাদের অভিযুক্ত করা হয়েছে। খবর বিবিসি। আসামিরা সবাই বুলগেরিয়ান নাগরিক। তারা ফেব্রুয়ারিতে আটক হন। তখন থেকেই তাদের আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর হেফাজতে রাখা হয়েছিল। অরলিন রোউসেভ, বিজের ঝামবাঝভ ও ক্যাতরিন ইভানোভা নামে এই তিন ব্যক্তি যুক্তরাজ্যে কয়েক বছর ধরে থাকছিলেন এবং বিভিন্ন কাজ করছিলেন। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তারা রাশিয়ার নিরাপত্তা বাহিনীর হয়ে কাজ করছিলেন। তাদের বিরুদ্ধে অযৌক্তিক অভিপ্রায়সহ জাল পরিচয়-নথি রাখার অভিযোগ আনা হয়েছে। তারা সব জেনেই এসব জাল কাগজপত্র রেখেছিলেন বলে অভিযোগ আনা হয়েছে। এসব কাগজপত্রের মধ্যে রয়েছে পাসপোর্ট, পরিচয়পত্র এবং যুক্তরাজ্য, বুলগেরিয়া, ফ্রান্স, ইতালি, স্পেন, ক্রোয়েশিয়া, স্লোভেনিয়া, গ্রিস ও চেক প্রজাতন্ত্রে থাকার মতো নথি। তিন আসামইকে মেট্রোপলিটন পুলিশের সন্ত্রাসবিরোধী গোয়েন্দারা অফিসিয়াল সিক্রেটস আইনের অধীনে গ্রেপ্তার করেন। গুপ্তচরবৃত্তি পর্যবেক্ষণের দায়িত্ব মেট্রো পুলিশের।