০৫:৫২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪

স্বাধীনতা দিবসে শিশুপার্ক-জাদুঘরে লাগবে না টিকিট

নিজস্ব সংবাদ দাতা
  • আপডেট সময় ০৮:২৩:৪৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ মার্চ ২০২৩
  • / ৯৪ বার পড়া হয়েছে

আগামী ২৬ মার্চ দেশের সব শিশুপার্ক ও জাদুঘরে বিনা টিকিটে প্রবেশ করতে পারবেন দর্শনার্থীরা। স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে টিকিট উন্মুক্ত রাখার নির্দেশ দিয়েছে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়। শুক্রবার (২৪ মার্চ) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই নির্দেশনার কথা জানায় মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এদিন চট্টগ্রাম, খুলনা, মোংলা ও পায়রাবন্দর এবং ঢাকার সদরঘাট, নারায়ণগঞ্জের পাগলা, বরিশাল ও চাঁদপুর বিআইডব্লিউটিএ ঘাটে বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও কোস্টগার্ডের জাহাজ সকাল ৯টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত জনসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত রাখা হবে।

বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি, বাংলা একাডেমি, জাতীয় জাদুঘর, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর, বাংলাদেশ শিশু একাডেমিসহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক আলোচনা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, শিশুদের চিত্রাঙ্কন, রচনা ও ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক প্রামাণ্যচিত্র এবং চলচ্চিত্র প্রদর্শনের আয়োজন করবে। এ ছাড়া মহানগর, জেলা ও উপজেলায় বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং শহীদ পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা দেওয়া হবে।

বাংলাদেশ ডাক বিভাগ স্মারক ডাকটিকিট প্রকাশ করবে। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে দেশের শান্তি, সমৃদ্ধি ও অগ্রগতি কামনা করে বিশেষ দোয়া ও উপাসনার আয়োজন করা হবে। দেশের সব হাসপাতাল, জেলখানা, শিশু পরিবার, বৃদ্ধাশ্রম, ভবঘুরে প্রতিষ্ঠান ও শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্রে উন্নতমানের খাবার পরিবেশন করা হবে।

ট্যাগস

নিউজটি শেয়ার করুন

স্বাধীনতা দিবসে শিশুপার্ক-জাদুঘরে লাগবে না টিকিট

আপডেট সময় ০৮:২৩:৪৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ মার্চ ২০২৩

আগামী ২৬ মার্চ দেশের সব শিশুপার্ক ও জাদুঘরে বিনা টিকিটে প্রবেশ করতে পারবেন দর্শনার্থীরা। স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে টিকিট উন্মুক্ত রাখার নির্দেশ দিয়েছে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়। শুক্রবার (২৪ মার্চ) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই নির্দেশনার কথা জানায় মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এদিন চট্টগ্রাম, খুলনা, মোংলা ও পায়রাবন্দর এবং ঢাকার সদরঘাট, নারায়ণগঞ্জের পাগলা, বরিশাল ও চাঁদপুর বিআইডব্লিউটিএ ঘাটে বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও কোস্টগার্ডের জাহাজ সকাল ৯টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত জনসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত রাখা হবে।

বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি, বাংলা একাডেমি, জাতীয় জাদুঘর, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর, বাংলাদেশ শিশু একাডেমিসহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক আলোচনা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, শিশুদের চিত্রাঙ্কন, রচনা ও ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক প্রামাণ্যচিত্র এবং চলচ্চিত্র প্রদর্শনের আয়োজন করবে। এ ছাড়া মহানগর, জেলা ও উপজেলায় বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং শহীদ পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা দেওয়া হবে।

বাংলাদেশ ডাক বিভাগ স্মারক ডাকটিকিট প্রকাশ করবে। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে দেশের শান্তি, সমৃদ্ধি ও অগ্রগতি কামনা করে বিশেষ দোয়া ও উপাসনার আয়োজন করা হবে। দেশের সব হাসপাতাল, জেলখানা, শিশু পরিবার, বৃদ্ধাশ্রম, ভবঘুরে প্রতিষ্ঠান ও শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্রে উন্নতমানের খাবার পরিবেশন করা হবে।