০৭:৫৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪

নিজস্ব সংবাদ দাতা
  • আপডেট সময় ০৫:৫০:২৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৩
  • / ৯৭ বার পড়া হয়েছে

স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশনের কার্যক্রমের সমালোচনা বর্তমানে টক অব দ্য কান্ট্রিতে পরিণত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ফেসবুক পেজ থেকে একটি কোলাজ ছবি পোস্টের পরেই শুরু হয় এই আলোচনা-সমালোচনা। সম্প্রতি সংগঠনটির এমন পরিস্থিতিতে পাশে দাঁড়িয়েছেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী মেহের আফরোজ শাওন।

সোমবার (১৭ এপ্রিল) রাতে ফাউন্ডেশন নিয়ে সমালোচনার জবাব দেওয়ার জন্য ফেসবুক লাইভে এসে কথা বলেন সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান কিশোর কুমার দাস। সেই লাইভ নিজের ফেসবুক টাইমলাইনে শেয়ার করে মতামত জানিয়ে একটি পোস্ট দিয়েছেন এই অভিনেত্রী।

পাঠকদের জন্য অভিনেত্রী শাওনের পোস্টটি হুবহু তুলে ধরা হলো-‘এই মানুষটাকে যখন চিনতাম না তখন থেকেই বিদ্যানন্দের কাজ ভালো লাগত। একসময় কিশোরদাকে জানলাম, বিদ্যানন্দের প্রতি ভালোবাসা আর সমর্থন আরও বেড়ে গেল।’‘সম্প্রতি দুই পুত্রকে সাথে নিয়ে বিদ্যানন্দে শ্রম দিয়েছি। তখন খুব কাছ থেকে দেখতে পেরেছি বিদ্যানন্দের তরুণ পাগলাটে কর্মীদের। তাদের মাথায় কিলবিল করে আইডিয়া কীভাবে আরও নতুন কিছু করে মানুষের উপকার করা যায়, দেশটাকে পরিচ্ছন্ন রাখা যায়।’

‘তারা নিজেরা পরিকল্পনা করে, ‘নিজেরা উদ্যোগ নেয়, নিজেরাই জুতা সেলাই থেকে চণ্ডিপাঠ ধরনের সব কাজ করে। তাদের এই উদ্যোমকে আমি মনে প্রাণে সমর্থন করি। বিদ্যানন্দের পাশে ছিলাম, আছি এবং থাকব।’

ট্যাগস

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৫:৫০:২৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৩

স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশনের কার্যক্রমের সমালোচনা বর্তমানে টক অব দ্য কান্ট্রিতে পরিণত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ফেসবুক পেজ থেকে একটি কোলাজ ছবি পোস্টের পরেই শুরু হয় এই আলোচনা-সমালোচনা। সম্প্রতি সংগঠনটির এমন পরিস্থিতিতে পাশে দাঁড়িয়েছেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী মেহের আফরোজ শাওন।

সোমবার (১৭ এপ্রিল) রাতে ফাউন্ডেশন নিয়ে সমালোচনার জবাব দেওয়ার জন্য ফেসবুক লাইভে এসে কথা বলেন সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান কিশোর কুমার দাস। সেই লাইভ নিজের ফেসবুক টাইমলাইনে শেয়ার করে মতামত জানিয়ে একটি পোস্ট দিয়েছেন এই অভিনেত্রী।

পাঠকদের জন্য অভিনেত্রী শাওনের পোস্টটি হুবহু তুলে ধরা হলো-‘এই মানুষটাকে যখন চিনতাম না তখন থেকেই বিদ্যানন্দের কাজ ভালো লাগত। একসময় কিশোরদাকে জানলাম, বিদ্যানন্দের প্রতি ভালোবাসা আর সমর্থন আরও বেড়ে গেল।’‘সম্প্রতি দুই পুত্রকে সাথে নিয়ে বিদ্যানন্দে শ্রম দিয়েছি। তখন খুব কাছ থেকে দেখতে পেরেছি বিদ্যানন্দের তরুণ পাগলাটে কর্মীদের। তাদের মাথায় কিলবিল করে আইডিয়া কীভাবে আরও নতুন কিছু করে মানুষের উপকার করা যায়, দেশটাকে পরিচ্ছন্ন রাখা যায়।’

‘তারা নিজেরা পরিকল্পনা করে, ‘নিজেরা উদ্যোগ নেয়, নিজেরাই জুতা সেলাই থেকে চণ্ডিপাঠ ধরনের সব কাজ করে। তাদের এই উদ্যোমকে আমি মনে প্রাণে সমর্থন করি। বিদ্যানন্দের পাশে ছিলাম, আছি এবং থাকব।’