০৮:৪২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪

ঘূর্ণিঝড় ‌‘মোখা’ কবে আঘাত হানতে পারে?

নিজস্ব সংবাদ দাতা
  • আপডেট সময় ০৬:৫০:৪৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ মে ২০২৩
  • / ৮১ বার পড়া হয়েছে

দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণ আন্দামান সাগর এলাকায় অবস্থানরত লঘুচাপটি ঘণীভূত হয়ে একই এলাকায় সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়েছে। লঘুচাপটি মঙ্গলবারের (৯ মে) মধ্যে নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে।

এদিকে বাংলাদেশের আবহাওয়া অধিদপ্তর ঘূর্ণিঝড়ের বিষয়ে এখনও কোনো সতর্কবার্তা দেয়নি। তবে আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক জানান, ১১ তারিখের মধ্যে নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। কিন্তু বিষয়টি এখনি নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না।

অন্যদিকে ঘূর্ণিঝড় সম্পর্কিত সতর্কবার্তা দেওয়া শুরু করেছে ভারতের আবহাওয়া অধিদপ্তর। দেশটির আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, লঘুচাপটি শক্তি সঞ্চয় করে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়ে উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে মধ্য বঙ্গোপসাগরের দিকে যাবে। এই গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়ে বাংলাদেশ বা মিয়ানমার উপকূলে আঘাত হানতে পারে। তবে, ঘূর্ণিঝড়টি কতটা শক্তিশালী হবে বা এটি কতটা শক্তি নিয়ে আঘাত হানবে তা নিয়ে এখনই নিশ্চিত নয়।

কানাডার সাসকাচোয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের আবহাওয়া ও জলবায়ুবিষয়ক গবেষক মোস্তফা কামাল পলাশ বিবিসি বাংলাকে বলেন, আমেরিকান মডেল অনুযায়ী ১৩ তারিখের দিন শেষে বা ১৪ মে ঘূর্ণিঝড়টি আঘাত হানার সম্ভাবনা রয়েছে। তিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড়টি বাংলাদেশের উপকূলে আঘাত হানার সম্ভাবনা বেশি। ভোলা থেকে কক্সবাজার জেলার মধ্যবর্তী স্থান নিয়ে উপকূলে আঘাত হানার আশঙ্কা রয়েছে।

ট্যাগস

নিউজটি শেয়ার করুন

ঘূর্ণিঝড় ‌‘মোখা’ কবে আঘাত হানতে পারে?

আপডেট সময় ০৬:৫০:৪৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ মে ২০২৩

দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণ আন্দামান সাগর এলাকায় অবস্থানরত লঘুচাপটি ঘণীভূত হয়ে একই এলাকায় সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়েছে। লঘুচাপটি মঙ্গলবারের (৯ মে) মধ্যে নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে।

এদিকে বাংলাদেশের আবহাওয়া অধিদপ্তর ঘূর্ণিঝড়ের বিষয়ে এখনও কোনো সতর্কবার্তা দেয়নি। তবে আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক জানান, ১১ তারিখের মধ্যে নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। কিন্তু বিষয়টি এখনি নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না।

অন্যদিকে ঘূর্ণিঝড় সম্পর্কিত সতর্কবার্তা দেওয়া শুরু করেছে ভারতের আবহাওয়া অধিদপ্তর। দেশটির আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, লঘুচাপটি শক্তি সঞ্চয় করে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়ে উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে মধ্য বঙ্গোপসাগরের দিকে যাবে। এই গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়ে বাংলাদেশ বা মিয়ানমার উপকূলে আঘাত হানতে পারে। তবে, ঘূর্ণিঝড়টি কতটা শক্তিশালী হবে বা এটি কতটা শক্তি নিয়ে আঘাত হানবে তা নিয়ে এখনই নিশ্চিত নয়।

কানাডার সাসকাচোয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের আবহাওয়া ও জলবায়ুবিষয়ক গবেষক মোস্তফা কামাল পলাশ বিবিসি বাংলাকে বলেন, আমেরিকান মডেল অনুযায়ী ১৩ তারিখের দিন শেষে বা ১৪ মে ঘূর্ণিঝড়টি আঘাত হানার সম্ভাবনা রয়েছে। তিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড়টি বাংলাদেশের উপকূলে আঘাত হানার সম্ভাবনা বেশি। ভোলা থেকে কক্সবাজার জেলার মধ্যবর্তী স্থান নিয়ে উপকূলে আঘাত হানার আশঙ্কা রয়েছে।