০৩:১০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৪ মে ২০২৫

জনগণের ভোটের সত্যিকারের নির্বাচন চাই: জিএম কাদের

ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেট সময় ০৫:৫৪:১৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ জুলাই ২০২৩
  • / ১৫০ বার পড়া হয়েছে

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও জাতীয় সংসদে বিরোধীদলীয় উপনেতা গোলাম মোহাম্মদ কাদের এমপি বলেছেন, বর্তমান সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব না। এখন যেমন সংবিধান লঙ্ঘন করা হচ্ছে, ঠিক তেমনি ২০০৭ সালেও সংবিধান লঙ্ঘন করা হয়েছিল।

২০০৭ সালের জানুয়ারিতে তত্ত্বাবধায়ক সরকার নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করেছিল। ওয়ান ইলেভেন স্থগিত করে সেটিকে। তারপরে দুবছর পরে নির্বাচন করা হয়েছে। এটি কিন্তু সংবিধান অনুযায়ী হয়নি। সংবিধানের কোনো ধারাতে দুবছর পরে নির্বাচন করার কথা উল্লেখ নেই।

রোববার দুপুরে গণমাধ্যমে কথা বলার সময় এসব কথা বলেন তিনি।

জিএম কাদের আরও বলেন, যদি কোনো জটিলতার কারণে নির্বাচন করা সম্ভব না হয়, তা সর্বোচ্চ তিন মাস পর্যন্ত পেছানো যেতে পারে। সংবিধানে কিন্তু সেটা এখনো আছে। তখনো ছিল। সুতরাং ওই নির্বাচনটাও সঠিক হয়নি।

পরবর্তীকালে সেটিকে বৈধ করা হয়েছে। সেটি কিন্তু এখনো বৈধ হয়নি। তবে জনগণ মেনে নিয়েছে। জনগণের স্বার্থে জনগণ যদি মেনে নেয়, সেটিই আমি বৈধ মনে করি। কাজেই সংবিধান এখানে কোনো প্রশ্ন নয়, যেটা জনগণ মেনে নিয়েছে, জনগণের স্বার্থে সেটাতে আপত্তি জানার কেউ নেই।

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, কাজেই আমরা বারবার বলতে চাই, আমরা সংবিধানের বিরুদ্ধে নই, কিন্তু আমাদের কথা হলো নির্বাচন মানে, সত্যিকার জনগণের ভোটে নির্বাচন হতে হবে। জনগণের ভোটের সেই নির্বাচন আমরা দেখতে চাই।

ট্যাগস

নিউজটি শেয়ার করুন

জনগণের ভোটের সত্যিকারের নির্বাচন চাই: জিএম কাদের

আপডেট সময় ০৫:৫৪:১৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ জুলাই ২০২৩

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও জাতীয় সংসদে বিরোধীদলীয় উপনেতা গোলাম মোহাম্মদ কাদের এমপি বলেছেন, বর্তমান সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব না। এখন যেমন সংবিধান লঙ্ঘন করা হচ্ছে, ঠিক তেমনি ২০০৭ সালেও সংবিধান লঙ্ঘন করা হয়েছিল।

২০০৭ সালের জানুয়ারিতে তত্ত্বাবধায়ক সরকার নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করেছিল। ওয়ান ইলেভেন স্থগিত করে সেটিকে। তারপরে দুবছর পরে নির্বাচন করা হয়েছে। এটি কিন্তু সংবিধান অনুযায়ী হয়নি। সংবিধানের কোনো ধারাতে দুবছর পরে নির্বাচন করার কথা উল্লেখ নেই।

রোববার দুপুরে গণমাধ্যমে কথা বলার সময় এসব কথা বলেন তিনি।

জিএম কাদের আরও বলেন, যদি কোনো জটিলতার কারণে নির্বাচন করা সম্ভব না হয়, তা সর্বোচ্চ তিন মাস পর্যন্ত পেছানো যেতে পারে। সংবিধানে কিন্তু সেটা এখনো আছে। তখনো ছিল। সুতরাং ওই নির্বাচনটাও সঠিক হয়নি।

পরবর্তীকালে সেটিকে বৈধ করা হয়েছে। সেটি কিন্তু এখনো বৈধ হয়নি। তবে জনগণ মেনে নিয়েছে। জনগণের স্বার্থে জনগণ যদি মেনে নেয়, সেটিই আমি বৈধ মনে করি। কাজেই সংবিধান এখানে কোনো প্রশ্ন নয়, যেটা জনগণ মেনে নিয়েছে, জনগণের স্বার্থে সেটাতে আপত্তি জানার কেউ নেই।

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, কাজেই আমরা বারবার বলতে চাই, আমরা সংবিধানের বিরুদ্ধে নই, কিন্তু আমাদের কথা হলো নির্বাচন মানে, সত্যিকার জনগণের ভোটে নির্বাচন হতে হবে। জনগণের ভোটের সেই নির্বাচন আমরা দেখতে চাই।